সাক্ষরতা
লিখতে ও পড়তে পারার ক্ষমতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
বেশিরভাগ অভিধানে সাক্ষরতা বলতে সাধারণত পড়তে ও কম করে হলেও একটি ভাষায় লিখতে পারার সক্ষমতাকে বোঝানো হয়৷ [1][2][3] এই হিসেবে, অসাক্ষরতা হলো সাক্ষরতার বিপরীত যার অর্থ পড়তে ও লিখতে পারার অসক্ষমতা। [4][5][6]
এই নিবন্ধটি উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্পন্ন অবস্থায় আনতে পরিচ্ছন্ন করা প্রয়োজন। মূল সমস্যা হল: মানসম্মত অবস্থায় আনতে একে পরিচ্ছন্ন করা প্রযোজন। (সেপ্টেম্বর ২০১৩) |
গবেষকদের মতে ১৯৫০ সালের আগে সাক্ষরতা এবং পরবর্তী সময়ের সাক্ষরতার সংজ্ঞা পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৫০ সালের আগে সাক্ষরতা বলতে সাধারণত অক্ষর চেনার সক্ষমতা বোঝানো হতো৷ ১৯৫০ এর পরবর্তী সময়ে সাক্ষরতা বিষয়টি প্রসারিত হতে থাকে। কার্যকরী সাক্ষরতা (ফাংশনাল লিটারেসি) শব্দটি জন্মলাভ করে৷ সাক্ষরতার ঐতিহাসিক ধারণা প্রসারণের পর সাক্ষরতা বলতে বোঝানো হয় রচনামূলক লেখাপড়া, শিক্ষা ও গবেষণা, নৃতাত্ত্বিক ভাষাগত দক্ষতা। অর্থাৎ, নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ের বাইরেও লিখতে ও পড়তে পারার ক্ষমতা। আমেরিকান গবেষক জেমস পল গি- এর মতে "স্বাভাবিকভাবে অপ্রাসঙ্গিক" বিষয়। উল্লেখ্য, লেখা ও পড়া সংস্কৃতিগত দিক থেকে আলাদা কোনো বিষয় কখনো ছিল না এবং অক্ষরগত দক্ষতা অর্জনের উদ্দ্যেশ্যে একদম গোড়ার দিকে শুধু বিদ্যালয়ের প্রচলন ছিল।[7][8][9][10][11][12][13][14][15]