শীলা দীক্ষিত
ভারতীয় রাজনীতিবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
শীলা দীক্ষিত (বিবাহ-পূর্ব কাপুর;[2] মাঝে ইংরেজিকরণ দীক্সিত) (৩১ মার্চ ১৯৩৮ - ২০ জুলাই ২০১৯) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি দীর্ঘতম মেয়াদের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী, ১৯৯৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১৫ বছর একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তিনি দিল্লিতে পরপর তিনটি নির্বাচনে জয়লাভ করেন কংগ্রেস পার্টির নেতৃত্বে। ডিসেম্বর ২০১৩ সালে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে নতুন দিল্লি আসনে তিনি পরাজিত হন আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরীওয়ালের কাছে এবং অরবিন্দ কেজরীওয়াল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তার স্থলাভিষিক্ত হন। তারপরে ১১ই মার্চ ২০১৪ সালে কেরালার গভর্নর হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তবে ২৫শে আগস্ট ২০১৪ সালে তিনি পদত্যাগ করেন।[3] ২০১৭ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জন্য প্রধান পদপ্রার্থী হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয় তবে পরে তিনি তা প্রত্যাহার করে নেন। তাকে ১০ জানুয়ারি ২০১৯ সালে দিল্লি প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সভাপতি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়।[4]
শীলা দীক্ষিত | |
---|---|
দিল্লি কংগ্রেসের কমিটি এর সভাপতি | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১০ জানুয়ারি ২০১৯ | |
জাতীয় সভাপতি | রাহুল গান্ধী |
পূর্বসূরী | অজয় মাকেন |
কেরালার গভর্নর | |
কাজের মেয়াদ ১১ মার্চ ২০১৪ – ২৫ আগস্ট ২০১৪ | |
পূর্বসূরী | নিখিল কুমার |
উত্তরসূরী | পি. সাঠাসিভাম [1] |
দিল্লির ৬তম মুখ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৩ ডিসেম্বর ১৯৯৮ – ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩ | |
পূর্বসূরী | সুষমা স্বরাজ |
উত্তরসূরী | অরবিন্দ কেজরীওয়াল |
আইন পরিষদের সদস্য নতুন দিল্লি গোলে মার্কেট (১৯৯৮-২০০৮) | |
কাজের মেয়াদ ৩ ডিসেম্বর ১৯৯৮ – ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩ | |
পূর্বসূরী | কির্তি আজাদ |
সংসদ সদস্য কানৌজ | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৯৮৪ | |
পূর্বসূরী | ছত্তী সিং যাদব |
উত্তরসূরী | ছত্তী সিং যাদব |
ভারতীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য নারীর অবস্থা সম্পর্কে জাতিসংঘ কমিশন | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৯৮৪ | |
প্রধানমন্ত্রী | ইন্দিরা গান্ধী রাজিব গান্ধী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1938-03-31) ৩১ মার্চ ১৯৩৮ (বয়স ৮৬) কাপুরথালা, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ২০ জুলাই ২০১৯ |
রাজনৈতিক দল | ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের |
দাম্পত্য সঙ্গী | বিনোদ দীক্ষিত |
সন্তান | সন্দীপ দীক্ষিত লতিকা দীক্ষিত সৈয়দ |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | মিরান্ডা হাউস, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় |