রাজবংশী
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার জনগোষ্ঠী / From Wikipedia, the free encyclopedia
কোচ জাতি নিবন্ধের সাথে বিভ্রান্ত হবেন না।
রাজবংশী এবং কোচ রাজবংশী[6] নিম্ন আসাম, উত্তরবঙ্গ, পূর্ব বিহার, পূর্ব নেপালের তরাই অঞ্চল, বাংলাদেশ এবং ভুটানের অধিবাসী।[7] রাজবংশী জাতি হোলো ইন্দো-আয' ভাষী ভুক্ত জাতি। কিন্তু কোচ-রাজবংশী জাতি, যারা কোচ রাজবংশের সাথে সম্পর্কযুক্ত ছিল।[8] বর্তমানে তারা বিভিন্ন ইন্দো-আর্য ভাষায় কথা বলে, তবে অতীতে তারা তিব্বত-বর্মী ভাষায় কথা বলতো। কোচ জাতির অনেকেই একটা সময় নিজেদের বা নিজেকে রাজবংশী জাতি হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেই ভুল ভেঙে যায় এবং নিজেকে কোচ-রাজবংশী হিসের পরিচয় প্রদান করেন।
দ্রুত তথ্য কোচ রাজবংশী, মোট জনসংখ্যা ...
কোচ রাজবংশী | |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | |
আনু. ১৬ – আনু. ১৮ মিলিয়ন [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
ভারত, বাংলাদেশ ও নেপাল | |
ভারত: পশ্চিমবঙ্গ | ৩৩,৮৬,৬১৭[1] |
আসাম | ৬৯,০০,০০০ (২০১১)[2] |
বিহার | ৬,০০,০০০ [তথ্যসূত্র প্রয়োজন] |
মেঘালয় | ২১,৩৮১[3] |
বাংলাদেশ | ৫০০০+ (১৯৯১)[4] |
নেপাল | ১,১৫,২৫২ (২০১১)[5] |
ভুটান | অজানা |
ভাষা | |
রাজবংশী, অসমীয়া, বাংলা, নেপালি | |
ধর্ম | |
হিন্দুধর্ম | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
কোচ, মেচ, গারো, রাভা, বড়ো, মেচ |
বন্ধ
২০২০ সালে, কোচ-রাজবংশী সম্প্রদায়ের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং রাজনৈতিক অধিকারের জন্য “কামতাপুর স্বায়ত্তশাসিত পরিষদ” তৈরি করা হয়।[9]