বিহার বিধানসভা নির্বাচন, ২০১৫
From Wikipedia, the free encyclopedia
২০১৫ সালের ২৯ নভেম্বরে বিহারের পূর্ববর্তী বিধানসভার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে বিহারে অক্টোবর-নভেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত পাঁচটি ধাপে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[1][2]
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বিহার বিধানসভার সর্বমোট ২৪৩টি আসন সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ১২২টি আসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভোটের হার | ৫৬.৯১% (৪.১৮%) | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
২০১৫ এর এপ্রিলে, জনতা পরিবার গ্রুপ (ছয়টি দলের একটি জোট – সমাজবাদী পার্টি, জনতা দল (ইউনাইটেড), রাষ্ট্রীয় জনতা দল, জনতা দল (ধর্মনিরপেক্ষ), ভারতীয় জাতীয় লোকদল এবং সমাজবাদী জনতা পার্টি (রাষ্ট্রীয়))[3][4] তাদের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসাবে নীতিশ কুমারের সাথে নির্বাচনে লড়াই করার ইচ্ছা ঘোষণা করেন। জনতা পরিবারে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এবং জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টি যোগদান করেছিল।[5] সমাজবাদী পার্টি, জনতা দল (ধর্মনিরপেক্ষ), ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল লোকদল এবং সমাজবাদী জনতা পার্টি (রাষ্ট্রীয়) জনতা পরিবার থেকে বিদায় নিলে এই জোটটিকে মহাগঠবন্ধন হিসেবে পুনর্গঠিত করা হয়।
ভারতীয় জনতা পার্টির নেতৃত্বাধীন এনডিএ লোক জনশক্তি পার্টি, রাষ্ট্রীয় লোক সমতা পার্টি এবং হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চার সাথে নির্বাচনে লড়েছে।[6][7] [8]
ছয়টি বাম দল যৌথভাবে লড়েছে, দুটি প্রধান ব্লক থেকে স্বাধীনভাবে।[9][10]
এই নির্বাচনে ২০০০ সালের পর থেকে বিহার বিধানসভা নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে। এই নির্বাচনে ৫৬.৮% ভোটার ছিল।[11] আরজেডি ৮১ টি আসন নিয়ে একক বৃহত্তম দল হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, এরপর জেডিইউ ৭০ টি আসন এবং বিজেপি ৫৩ টি আসন নিয়ে। ভোট শতাংশের নিরিখে, বিজেপি ২৪.৪% নিয়ে প্রথম এসেছে, তারপরে আরজেডি ১৮.৪% এবং জেডিইউ ১৬.৮% এবং কংগ্রেস ৬.৭% পেয়েছে।[12]