তাশখন্দ
উজবেকিস্তানের রাজধানী / From Wikipedia, the free encyclopedia
তাশখন্দ (/ˌtæʃˈkɛnt/; উজবেক: Toshkent, Тошкент,) উজবেকিস্তানের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর, এমনকি প্রাক্তন সোভিয়েত কেন্দ্রীয় এশিয়ার সবচেয়ে জনবহুল শহর। তাশখন্দ, কাজাখস্তান সীমান্তের নিকটবর্তী উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। ২০১৮ সালে উজবেকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২,৪৮৫,৯০০ জন।[2] ১৯৬৬ সালের তাশখন্দের ভূমিকম্পে শহরটির বেশিরভাগ অংশ ধ্বংস হয়ে যায়, যদিও এটি পরে সোভিয়েত শহরের মডেল হিসাবে এটিকে পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল।
তাশখন্দ উজবেক: Toshkent | |
---|---|
রাজধানী | |
ডাকনাম: তাশ (একটি পাথর) | |
নীতিবাক্য: "Kuch Adolatdadir!" ("ন্যায়বিচারেই শক্তি!") | |
উজবেকিস্তানে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৪১°১৮′ উত্তর ৬৯°১৬′ পূর্ব | |
দেশ | উজবেকিস্তান |
Settled | ৫ থেকে ৩ শতাব্দী খ্রিস্টপূর্ব |
সরকার | |
• ধরন | শহর |
• হাকিম (মেয়র) | জাহাঙ্গির আরতিকহোজায়েভ |
আয়তন | |
• মোট | ৩৩৪.৮ বর্গকিমি (১২৯.৩ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ৪৫৫ মিটার (১,৪৯৩ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১৮) | |
• মোট | ২৪,৮৫,৯০০ |
• জনঘনত্ব | ৭,৪০০/বর্গকিমি (১৯,০০০/বর্গমাইল) |
এলাকা কোড | ৭১ |
এইচডিআই (২০১৭) | ০.৭৯৩[1] high |
ওয়েবসাইট | https://tashkentnews.uz/ |
৮ম শতাব্দীতে ইসলামিক সংস্কৃতির আগমনের পূর্বে তাশখন্দ তার প্রাথমিক ইতিহাসে সোগদিয়ান এবং তুর্কি সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত ছিল। ১২১৯ সালে চেঙ্গিস খান তাশখন্দ আক্রমণ করেন, এরপর শহরটি পুনর্নির্মাণ করা হয় , এবং সিল্ক রোড এর সাথে সংযুক্ত করা হয়। ১৮ থেকে ১৯ শতক অবধি, কোকান্দের খানাটের দ্বারা পুনরায় বিজয়ের আগ পর্যন্ত এই শহরটি একটি স্বাধীন নগর-রাজ্য হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৮৬৫ সালে, রাশিয়ান সাম্রাজ্যের কাছে এর পতন ঘটে এবং রাশিয়ান তুর্কিস্তানের রাজধানী হয়। সোভিয়েত সময়ে, সোভিয়েত ইউনিয়ন এর অধীনে এ শহরের প্রবৃদ্ধি এবং জনসংখ্যার বেশ পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। যা মূলত সোভিয়েত ইউনিয়নে জোর করে নির্বাসন দেওয়ার কারণে হয়।
আজ, একটি স্বাধীন উজবেকিস্তানের রাজধানী হিসাবে, তাশখন্দে বহু-জাতিগত জনসংখ্যা রয়েছে। এবং এখানে উজবেক হল সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতি। ২০০৯ সালে, শহরটি তার ২,২০০ বছরের ইতিহাস উদ্যাপন করে।[3]