কেমাল কিলিচদারোলু
তুর্কি রাজনীতিবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
কেমাল কিলিচদারোলু[টীকা 1] (তুর্কি: Kemal Kılıçdaroğlu, উচ্চারিত [ceˈmal kɯɫɯtʃˈdaɾoːɫu] (শুনুনⓘ); জন্ম ১৭ ডিসেম্বর ১৯৪৮)[5] হলেন একজন তুর্কি অর্থনীতিবিদ, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ও সামাজিক গণতান্ত্রিক রাজনীতিবিদ। তিনি প্রজাতন্ত্রী জনতা দলের (সিএইচপি) নেতা ও ২০১০ সাল থেকে তুরস্কের প্রধান বিরোধী দলের নেতা। তিনি ২০০২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইস্তাম্বুলের দ্বিতীয় নির্বাচনী জেলা এবং ৭ জুন ২০১৫ পর্যন্ত ইজমিরের দ্বিতীয় নির্বাচনী জেলার একজন সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
কেমাল কিলিচদারোলু | |
---|---|
বিরোধীদলীয় নেতা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২২ মে ২০১০ | |
রাষ্ট্রপতি | আব্দুল্লাহ গুল রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান |
প্রধানমন্ত্রী | রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান আহমেত দাভুতোওলু বিনালি ইলদিরিম |
পূর্বসূরী | দেনিজ বায়কাল |
৭ম প্রজাতন্ত্রী জনতা দলের নেতা | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২২ মে ২০১০ | |
পূর্বসূরী | দেনিজ বায়কাল |
সোশ্যালিস্ট ইন্টারন্যাশনালের উপ-সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ২১ আগস্ট ২০১২ – ১৩ ডিসেম্বর ২০১৪ | |
রাষ্ট্রপতি | জর্জ পাপানড্রেউ |
দেশ | তুরস্ক |
পূর্বসূরী | দেনিজ বায়কাল |
উত্তরসূরী | উমুত অরান |
মহান জাতীয় সভার সদস্য | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৮ নভেম্বর ২০১২ | |
সংসদীয় এলাকা | ইস্তাম্বুল (২) (২০০২, ২০০৭, ২০১১) ইজমির (২) (জুন ২০১৫, নভেম্বর ২০১৫, ২০১৮) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | কেমাল কারাবুলুত[1] (1948-12-17) ১৭ ডিসেম্বর ১৯৪৮ (বয়স ৭৫) বালুজা, নাজমিয়ে, তুনজেলি, তুরস্ক[2] |
রাজনৈতিক দল | প্রজাতন্ত্রী জনতা দল (১৯৯৯ সালের পরে) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | গণতান্ত্রিক বাম দল[3] (১৯৯৯ সাল পর্যন্ত) |
দাম্পত্য সঙ্গী | সেলভি কিলিচদারোলু (বি. ১৯৭৪) |
সন্তান |
|
বাসস্থান | আঙ্কারা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | আঙ্কারা অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি[4] (গাজি বিশ্ববিদ্যালয়) |
পেশা |
|
জীবিকা | আমলা |
স্বাক্ষর |
রাজনীতিতে প্রবেশের আগে, কিলিচদারোলু একজন সরকারি কর্মচারী ছিলেন এবং ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ও আবার ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত সামাজিক বীমা ইনস্টিটিউশনের (এসএসকে) সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০২ সালের সাধারণ নির্বাচনে সংসদে নির্বাচিত হন এবং সিএইচপির সংসদীয় উপদলের নেতা হন। ২০০৯ সালের স্থানীয় নির্বাচনে তিনি ইস্তাম্বুলের মেয়রের জন্য সিএইচপির প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন, কিন্তু একেপির বিরুদ্ধে হেরে যান। তিনি ৩১ আগস্ট ২০১২ সালে সোশ্যালিস্ট ইন্টারন্যাশনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
২০১০ সালে দলের নেতা হিসেবে দেনিজ বায়কাল পদত্যাগ করার পর কিলিচদারোলু তার প্রার্থীতা ঘোষণা করেন এবং সিএইচপির নেতা হিসেবে সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচিত হন। তাকে সিএইচপিতে নতুন জীবন প্রদান করার সম্ভাবনা হিসেবে দেখা হয়েছিলো।[6] সিএইচপি তার ভোটের অংশে পরবর্তী বৃদ্ধি দেখলেও ২০২৩ সাল অনুযায়ী এটি ক্ষমতাসীন একেপিকে নির্মূল করতে পারেনি। প্রধান বিরোধী দলের নেতা হিসেবে কিলিচদারোলুর কৌশল হলো অন্যান্য দলগুলোর সাথে বড় তাঁবু জোট গঠন করা, এটি ২০১৯ সালের স্থানীয় নির্বাচনে জাতীয় জোট ও সিএইচপির পরবর্তী বিজয়ে পরিণত হয়েছিলো। তিনি ২০২৩ সালে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সিএইচপির রাষ্ট্রপতি প্রার্থী।[7]