আবদুল্লাহ ইউসুফ আযযাম
ফিলিস্তিনি মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক নেতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
আবদুল্লাহ ইউসুফ আযযাম ( আরবি: عبد الله يوسف عزام ) (১৯৪১ – ২৮ নভেম্বর ১৯৮৯) বিশ্বব্যাপী জিহাদের জনক[1][2] নামে পরিচিত একজন ফিলিস্তিনি সুন্নি ইসলামী পণ্ডিত এবং ধর্মতত্ত্ববিদ ও আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। [3] আযযাম সোভিয়েত হানাদারদের বিরুদ্ধে আফগান মুজাহিদীনদের সহায়তা করার জন্য মুসলমানদের দ্বারা প্রতিরক্ষামূলক এবং আক্রমণাত্মক উভয় জিহাদ প্রচার করেছিলেন।[3]
দ্রুত তথ্য আব্দুল্লাহ ইউসুফ আযযাম عبد الله يوسف عزام, পূর্বসূরী ...
আব্দুল্লাহ ইউসুফ আযযাম عبد الله يوسف عزام | |
---|---|
আল কায়েদার সহপ্রতিষ্ঠাতা (ওসামা বিন লাদেন ও আয়মান আয যাওয়িহিরির সঙ্গে) | |
কাজের মেয়াদ ১৯৮৮ – ১৯৮৯ | |
পূর্বসূরী | অবস্থান তৈরি করা হয়েছে |
উত্তরসূরী | ওসামা বিন লাদেন (প্রথম আমির হিসেবে) |
Maktab al-Khidamat এর সহপ্রতিষ্ঠাতা | |
কাজের মেয়াদ ১৯৮৪ – ১৯৮৮ | |
পূর্বসূরী | অবস্থান তৈরি করা হয়েছে |
উত্তরসূরী | অবস্থান বিলুপ্ত করা হয়েছে |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | 1941 সিলাত আল হারিসিয়া, ফিলিস্তিন |
মৃত্যু | নভেম্বর ২৪, ১৯৮৯(১৯৮৯-১১-২৪) (বয়স ৪৭-৪৮) পেশাওয়ার, পাকিস্তান |
জাতীয়তা | ফিলিস্তিনি (১৯৪১–৪৮) জর্ডানি (১৯৪৮–৮৯) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | দামেশক বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | মুসলিম পণ্ডিত ও ধর্মতত্ত্ববিদ |
যে জন্য পরিচিত | আল কায়েদার সহপ্রতিষ্ঠাতা |
বন্ধ
আযযাম ওসামা বিন লাদেনের একজন শিক্ষক এবং পরামর্শদাতা ছিলেন এবং বিন লাদেনকে আফগানিস্তানে এসে জিহাদে সহায়তা করার জন্য রাজি করেছিলেন । যুদ্ধ শেষ হওয়ার সাথে সাথে তারা দুজনেই আল-কায়েদা প্রতিষ্ঠা করে। তিনি লস্কর-ই-তৈয়বার সহ-প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন।[3][4][5][6][7][8][9]
১৯৮৯ সালে পাকিস্তানের পেশোয়ারে অবস্থানকালে আযযামকে গাড়ি বোমা হামলার মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছিল।[10]