ইমরান খান (ভারতীয় অভিনেতা)
ভারতীয় অভিনেতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
ইমরান খান (উচ্চারিত [ɪmraːn ˈxaːn]; জন্মকালীন নাম: ইমরান পাল; জন্ম: ১৩ জানুয়ারি, ১৯৮৩) হলেন একজন সদ্য বিদায়ী ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। [1] ইমরান খান হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি অভিনেতা আমির খান ও পরিচালক-প্রযোজক মনসুর খানের ভাগনে এবং পরিচালক-পরিচালক নাসির হুসেনের দৌহিত্র। কেয়ামত সে কেয়ামত তক (১৯৮৮) ও জো জিতা ওহি সিকন্দর (১৯৯২) ছবিতে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছিলেন।
ইমরান খান | |
---|---|
জন্ম | ইমরান পাল (1983-01-13) ১৩ জানুয়ারি ১৯৮৩ (বয়স ৪১) |
জাতীয়তা | আমেরিকান[1] |
মাতৃশিক্ষায়তন | ফ্রিমন্ড হাই স্কুল বম্বে স্কটিশ স্কুল নিউ ইয়র্ক ফিল্ম অ্যাকাডেমি |
পেশা | অভিনেতা |
কর্মজীবন | ২০০৮–২০১৫ |
দাম্পত্য সঙ্গী | অবন্তিকা মালিক (বি. ২০১১) |
সন্তান | ১[2] |
আত্মীয় | আমির খান (মামা) মনসুর খান (মামা) নাসির হুসাইন (নানা) রাজ জুৎশি (সৎ-বাবা) |
বয়ঃপ্রাপ্তির পর ২০০৮ সালে ইমরান প্রথম অভিনয় করেন রোম্যান্টিক কমেডি জানে তু... ইয়া জানে না ছবিতে। ছবিটি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয় এবং সমালোচকদের প্রশংসাও অর্জন করে। এই ছবিতে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। কিন্তু তার অভিনীত পরবর্তী দু’টি ছবি ব্যর্থ হলে গণমাধ্যম তাঁকে অযোগ্য বলে বিবেচনা করে এবং "একটিমাত্র ছবির বিস্ময়" আখ্যা দেয়। এরপর তিনি আই হেট লাভ স্টোরিজ (২০১০), দিল্লি বেলি (২০১১) ও মেরে ব্রাদার কি দুলহান (২০১১) প্রভৃতি বাণিজ্যিকভাবে সফল কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেন। শেষোক্ত ছবিটিই ছিল তার সর্বশেষ বাণিজ্যসফল চলচ্চিত্র। এরপর তার অভিনীত ছবিগুলি একে একে বক্স-অফিসে সাফল্য অর্জনে ব্যর্থ হয়।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ইমরান সমাজসেবা-মূলক কাজকর্মের সঙ্গেও জড়িত। হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায় তিনি কলামও লেখেন। তিনি পেটা-র সমর্থক। উক্ত গোষ্ঠীর জন্য তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকেন। ২০১১ সালে ইমরান অবন্তিকা মালিককে বিবাহ করেন। উভয়ের মধ্যে তার আগে দশ বছর প্রণয়ের সম্পর্ক ছিল।