আজারবাইজানি
From Wikipedia, the free encyclopedia
আজারবাইজানীয়(/ˌæzərbaɪˈdʒæni,
Azərbaycanlılar آذربایجانلیلار | |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | |
আনু. ৩০–৩৫ মিলিয়ন (২০০২)[1] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
ইরান | ১৫ মিলিয়ন (এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা)[2] ১০.৯–১৫ মিলিয়ন (সিআইএ তথ্যপুস্তক, খিনোপে,[3] জাতিতত্ত্ব,[4] সুইটোচোস্কি)[5] ১২–১৮.৫ মিলিয়ন (যেমন এলিং,[6] ঘেসারি)[7] ৬–৬.৫ মিলিয়ন(আরাকেলোভা)[8] |
আজারবাইজান | ৮১,৭২,৮০০[9][10] |
রাশিয়া | ৬,০৩,০৭০[11][12] |
তুরস্ক | ৫,৩০,০০০–৮,০০,০০০[12] |
জর্জিয়া | ২,৩৩,১৭৮[13] |
কাজাখস্তান | ৮৫,২৯২[14] |
ফ্রান্স | ৭০,০০০[15] |
ইউক্রেন | ৪৫,১৭৬[16] |
উজবেকিস্তান | ৪৪,৪০০[17] |
তুর্কমেনিস্তান | ৩৩,৩৬৫[18] |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ২৪,৩৭৭–৪,০০,০০০[19][20][21] |
নেদারল্যান্ডস | ১৮,০০০[22] |
কিরগিজস্তান | ১৭,৮২৩[23] |
জার্মানি | ১৫,২১৯[24] |
সংযুক্ত আরব আমিরাত | ৭,০০০[25] |
কানাডা | ৬,৪২৫[26] |
যুক্তরাজ্য | ৬,২২০[27] |
বেলারুশ | ৫,৫৬৭[28] |
সুইডেন | ২,৯৩৫[29] |
লাতভিয়া | ১,৬৫৭[30] |
অস্ট্রেলিয়া | ১,০৩৬[31] |
অস্ট্রিয়া | ১,০০০[32] |
এস্তোনিয়া | ৯৪০[33] |
নরওয়ে | ৮০৬[34] |
লিথুয়ানিয়া | ৬৪৮[35] |
ইতালি | ৫৫২[36] |
ভাষা | |
ধর্ম | |
প্রধানত শিয়া ইসলাম, সংখ্যালঘু সুন্নি ইসলাম ও বাহাই ধর্ম[37] | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
তুর্কি জাতি, তুর্কমেন জাতি[38] |
১৮১৩ সাল ও ১৮২৮ সালের রুশ-পার্সিয়ান যুদ্ধের পর, ককেশাসে কাজার ইরান অঞ্চল রুশ সাম্রাজ্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল এবং রাশিয়া ও ইরানের মধ্যেকার সীমান্ত ১৮১৩ সালে গুলিস্তান ও ১৮২৮ সালে তুর্কমেনচে চুক্তি অনুযায়ী চূড়ান্ত হয়।[48][49] ককেশাসে রুশ সাম্রাজ্যের অধীনে থাকার ৮০ বছরেরও বেশি সময় পরে, আজারবাইজান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা আজারবাইজান প্রজাতন্ত্রের ভূখণ্ড প্রতিষ্ঠা করেছিল। নেতৃস্থানীয় মুসাবাত পার্টি ১৯১৮ সালে আজারবাইজান গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে রাজনৈতিক কারণে "আজারবাইজান" নাম গ্রহণ করেছিল[50][51], নামটি সমসাময়িক উত্তর-পশ্চিম ইরানের সংলগ্ন অঞ্চলকে চিহ্নিত করার জন্য বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।[52][53][54]
আজারবাইজানি ভাষা কাশকাই, গাগাউজ, তুর্কি, তুর্কমেনীয় ও ক্রিমীয় তাতারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত, এই ভাষাটি উল্লেখিত প্রতিটি ভাষার সাথে পারস্পরিক বোধগম্যতার বিভিন্ন মাত্রা ভাগ করে নেয়।[55] আজারবাইজান প্রজাতন্ত্র এবং ইরানে কথিত বা কথ্য আজারবাইজানীয় ভাষার মধ্যে কিছু আভিধানিক ও ব্যাকরণগত পার্থক্য তৈরি হয়েছে, ভাষাভাষী সম্প্রদায়গুলির মধ্যে প্রায় দুই শতাব্দীর বিচ্ছিন্নতার পরে; পারস্পরিক বোধগম্যতা, তবে, সংরক্ষিত হয়েছে।[56] উপরন্তু, তুর্কি ও আজারবাইজানীয় ভাষা পারস্পরিকভাবে যথেষ্ট উচ্চ মাত্রায় বোধগম্য ফলে ভাষা দুটির বক্তারা অপর ভাষার পূর্ব জ্ঞান ছাড়াই সহজে কথোপকথন করতে পারে।[57]