২০২৩ নাইজারীয় সামরিক অভ্যুত্থান
From Wikipedia, the free encyclopedia
২৬ জুলাই ২০২৩ তারিখে, নাইজারের রাষ্ট্রপতি মুহাম্মাদ বাজুমকে দেশটির রাষ্ট্রপতির রক্ষিবাহিনী আটক করার পর রাষ্ট্রপতির রক্ষী বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল আব্দুররাহমান চিয়ানি নিজেকে নতুন সামরিক জান্তা প্রধান হিসেবে ঘোষণা করার মাধ্যমে নাইজারে একটি অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়।[12][13][14] রাষ্ট্রপতির রক্ষিবাহিনী দেশটির সংবিধান বাতিল করে এবং সীমান্ত বন্ধ রেখে কারফিউ জারি করে।
২০২৩ নাইজারীয় সামরিক অভ্যুত্থান | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
|
স্বদেশ রক্ষার জন্য জাতীয় পরিষদ
এম৬২ আন্দোলন | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
|
| ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
নাইজার সশস্ত্র বাহিনী |
রাষ্ট্রপতির রক্ষিবাহিনী
নাইজার সশস্ত্র বাহিনী নাইজারের জাতীয় রক্ষিবাহিনী | ||||||
শক্তি | |||||||
২,৪৫,০০০[4] | ৫৭,০০০[5] | ||||||
রাজনৈতিক সমর্থক | |||||||
ইকোয়াস ফ্রান্স ইউরোপীয় ইউনিয়ন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[6] আফ্রিকান ইউনিয়ন জাতিসংঘ[7][8][9] |
বুর্কিনা ফাসো মালি[10] গিনি ওয়াগনার গ্রুপ তথাকথিত সমর্থক সংযুক্ত আরব আমিরাত (আলজেরিয়া মারফত)[11] | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
কমপক্ষে ১জন বেসামরিক সমর্থক আহত হয়েছেন | বেশ কয়েকজন বেসামরিক সমর্থক আহত হয়েছেন |
১৯৬০ সালে ফ্রান্স থেকে স্বাধীনতা লাভের পর এটি দেশটির পঞ্চম সামরিক অভ্যুত্থান, প্রথম অভ্যুত্থান হয়েছিল ২০১০ সালে।[15] আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং পশ্চিম আফ্রিকার আঞ্চলিক সম্প্রদায় ইকোয়াস এই অভ্যুত্থানটির চরম নিন্দা করার পাশাপাশি দেশটির বর্তমান সামরিক হস্তক্ষেপের ফলস্বরূপ আসন্ন ২০২৩ সালের নাইজারীয় সংকট নিয়ে উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করেছে।[16]
৬ আগস্টের হিসাব মতে, অভ্যুত্থানকারী সৈনিকের সংখ্যা ৫৬,৭০০ এবং ইকোয়াসের পক্ষে সৈনিকের সংখ্যা ২৪৫,০০০ আর ফ্রান্স এখনো হস্তক্ষেপ করেনি।[17]