২০১২ (চলচ্চিত্র)
২০০৯ সালের মার্কিন দুর্যোগ চলচ্চিত্র / From Wikipedia, the free encyclopedia
২০১২ হল ২০০৯ সালের মার্কিন দুর্যোগ চলচ্চিত্র,[3] যেটি রচনা এবং পরিচালনা করেছেন রোলান্ড এমেরিখ। চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন হ্যারাল্ড ক্লোজার, মার্ক গর্ডন এবং ল্যারি জে. ফ্রাঙ্কো। ক্লোসার এবং এমেরিখ যৌথভাবে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা করেছেন এবং এটির প্রযোজনা ও পরিবেশনা করেছে যথাক্রমে সেন্ট্রোপলিস এন্টারটেইনমেন্ট ও কলাম্বিয়া পিকচার্স।[4] মূল চরিত্রসমূহের অভিনয়ে ছিলেন জন কিউস্যাক, চুয়াটেল এজিওফর, অ্যামান্ডা পিট, অলিভার প্লাট, ট্যান্ডি নিউটন, ড্যানি গ্লোভার এবং উডি হ্যারেলসন।
২০১২ | |
---|---|
মূল শিরোনাম | 2012 |
পরিচালক | রোলান্ড এমেরিখ |
প্রযোজক |
|
রচয়িতা |
|
কাহিনিকার |
|
উৎস | গ্রাহাম হ্যানকক কর্তৃক ফিঙ্গারপ্রিন্ট অব দ্য গড্স |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার |
|
চিত্রগ্রাহক | ডিন স্মেলার |
সম্পাদক |
|
প্রযোজনা কোম্পানি | সেন্ট্রোপলিস এন্টারটেইনমেন্ট |
পরিবেশক | কলাম্বিয়া পিকচার্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৫৮ মিনিট |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[1] |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | মার্কিন$২০০ মিলিয়ন[2] |
আয় | মার্কিন$৭৬৯.৭ মিলিয়ন[2] |
চলচ্চিত্রটিতে ভূতাত্ত্বিক অ্যাড্রিয়ান হেল্মস্লে (চুয়াটেল এজিওফর) আবিষ্কার করেন যে গ্রহগুলির দূরত্বের কারণে সৃষ্ট বিশাল সৌর বিস্তারণ ঘটার কারণে পৃথিবীর ভূত্বক অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে এবং এর ফলে সৃষ্ট চরম প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিশ্ব ধ্বংস হওয়ার মুহূর্তে ঔপন্যাসিক জ্যাকসন কার্টিসের (জন কুস্যাক) তার পরিবারকে নিরাপদ অবস্থানে আনার কাহিনি চিত্রায়ন করা হয়েছে। চলচ্চিত্রে মায়াবাদ ও মেসোআমেরিকান লং কাউন্ট পঞ্জিকা থেকে সূত্র অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এবং ২০১২ সালের রাহস্যিক বিষয়ের আকস্মিক ও প্রচণ্ড পরিবর্তনের ঘটনা বর্ণনাকারে উন্মোচিত হয়েছে।
শুরুতে লস অ্যাঞ্জেলেসে চিত্রধারণের পরিকল্পনা থাকলেও ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে ভ্যানকুভারে এটির চিত্রধারণ শুরু হয়।[5] বিপণন প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে প্রধান চরিত্রের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি ভাইরাল বাজারজাতকরণ ওয়েবসাইট[6] তৈরি করা হয়েছিল, যেখানে চলচ্চিত্রের দর্শকেরা আসন্ন বিপর্যয় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে একটি লটারি সংখ্যার জন্য নিবন্ধন করার সুযোগ পেয়েছিল।[7] দীর্ঘসময়ব্যাপী এই প্রচারাভিযানের পর চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিকভাবে ২০০৯ সালের ১৩ নভেম্বর মুক্তি পায়। মার্কিন$২০০ মিলিয়ন বাজেটের[8] চলচ্চিত্রটি বিশ্বজুড়ে বক্স অফিসে মার্কিন$৭৬৯.৭ মিলিয়ন আয়ের মাধ্যমে ২০০৯ সালের পঞ্চম সর্বোচ্চ-উপার্জনকারী চলচ্চিত্র হয়ে উঠে।[2] সমালোচকদের অধিকাংশই চলচ্চিত্রটির নেতিবাচক সমালোচনা করেন। তারা বিশেষ আবহের প্রশংসা করলেও এর চিত্রনাট্য এবং দৈর্ঘ্যের (১৫৮ মিনিট) সমালোচনা করেন।