২০০৭-২০০৮ আর্থিক সংকট
From Wikipedia, the free encyclopedia
২০০৭-২০০৮ আর্থিক সংকট, যা বৈশ্বিক আর্থিক সংকট (জিএফসি) নামেও পরিচিত, ছিল বিশ্বব্যাপী একটি মারাত্মক আর্থিক সঙ্কট। ব্যাঙ্কগুলি কর্তৃক অত্যধিক ঝুঁকি গ্রহণ [1] সাথে ইউনাইটেড স্ট্যাটস হাউসিং বাবল সৃষ্ট মার্কিন রিয়েল এস্টেটের সাথে সিকিউরিটিজ কোম্পানিগুলিতে ধ্বস, বিশ্বব্যাপী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির ক্ষতি করে,[2] সঙ্গে চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ সালে লেহম্যান ব্রাদার্সের দেউলিয়া হওয়ার মধ্য দিয়ে, যার ফলে একটি আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং সংকট তৈরি হয়। [3] এই সঙ্কট মহা মন্দা ছড়ায়, একটি বৈশ্বিক মন্দা, যা সেই সময়ে ১৯৩০-এর দশকের মহামন্দার পরে সবচেয়ে গুরুতর মন্দা ছিল। [4][5][6][7][8][9] এটি ইউরোপীয় ঋণ সংকটের পরেই শুরু হয়েছিল, যা আবার ২০০৯ এর শেষদিকে গ্রিসের ঘাটতি এবং ২০০৮-২০১১ আইসল্যান্ডের আর্থিক সংকট দিয়ে শুরু হয়েছিল।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
ব্যাঙ্কের সচ্ছলতার প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থার অভাব, ঋণ প্রাপ্যতা হ্রাসের কারনে ২০০৮ সালের শেষের দিকে এবং ২০০৯ এর শুরুর দিকে স্টক এবং পণ্যের দাম হ্রাস পেয়েছিল। [10] সংকটটি দ্রুত বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ধাক্কায় ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে বেশ কয়েকটি ব্যাংক ব্যর্থতা হয়। [11] ঋণ কড়াকড়ি এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য হ্রাস হওয়ায় বিশ্ব অর্থনীতি এই সময় স্থবিব হয়ে পড়ে। [12] হাউজিং মার্কেট ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং বেকারত্ব বেড়ে যায়, ফলে উচ্ছেদ এবং ফোরক্লোসার হয়। বেশ কয়েকটি ব্যবসা ব্যর্থ হয়ে যায়। [13][14] ২০০৭ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শীর্ষ মূল্য ৬৪.৪ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারিক সম্পদ ২০০৯ সালের প্রথম প্রান্তিকের শেষে ১৪ ট্রিলিয়ন ডলার হ্রাস পেয়ে ৫০.৪ ট্রিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যার ফলে খরচ হ্রাস পায়, তারপরে ব্যবসায়িক বিনিয়োগও হ্রাস পায়। [15][16][17]
অর্থনৈতিক সঙ্কট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছিল কিন্তু ছড়িয়ে পড়েছিল বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে। [13]