হুসাইন কামেল
From Wikipedia, the free encyclopedia
সুলতান হুসাইন কামেল (আরবি: السلطان حسين كامل, তুর্কি: Sultan Hüseyin Kamil Paşa, নভেম্বর ১৮৫৩ – ৯ অক্টোবর ১৯১৭) ছিলেন মিশরের সুলতান। ১৯১৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১৯১৭ সালের ৯ অক্টোবর তিনি সুলতান ছিলেন।
দ্রুত তথ্য হুসাইন কামেল, রাজত্ব ...
হুসাইন কামেল | |
---|---|
মিশর ও সুদানের সুলতান | |
রাজত্ব | ১৯ ডিসেম্বর ১৯১৪ – ৯ অক্টোবর ১৯১৭ |
পূর্বসূরি | দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি পাশা (মিশরের খেদিভ) |
উত্তরসূরি | প্রথম ফুয়াদ |
জন্ম | (১৮৫৩-১১-২১)২১ নভেম্বর ১৮৫৩ কায়রো, মিশর |
মৃত্যু | ৯ অক্টোবর ১৯১৭(1917-10-09) (বয়স ৬৩) কায়রো, মিশর |
সমাধি | |
দাম্পত্য সঙ্গী | আইন-আল-হায়াত রিফাত (তালাক) মেলেক তুরহান |
বংশধর | প্রিন্স কামাল এল দিন হুসাইন প্রিন্সেস কাজমা হুসাইন প্রিন্সেস কামিলা হুসাইন প্রিন্স আহমেদ নাজিম বে প্রিন্সেস কাদরিয়া হুসাইন প্রিন্সেস সামিহা হুসাইন প্রিন্সেস বাদিয়া হুসাইন |
রাজবংশ | মুহাম্মদ আলি রাজবংশ |
পিতা | ইসমাইল পাশা |
মাতা | নুর ফেলেক |
বন্ধ
হুসাইন কামেল ছিলেন খেদিভ ইসমাইল পাশার পুত্র। ব্রিটিশরা তার ভ্রাতুষ্পুত্র খেদিভ দ্বিতীয় আব্বাস হিলমিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর ১৯১৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর হুসাইন কামেল মিশরের সুলতান ঘোষিত হন। নবগঠিত মিশর সালতানাত ব্রিটিশ আশ্রিত রাজ্য ঘোষণা করা হয়। এর ফলে মিশর খেদিভাতের উপর উসমানীয়দের কর্তৃত্ব শেষ হয়ে যায়। ১৮০৫ সালে মুহাম্মদ আলি পাশা ক্ষমতালাভের পর থেকে এই কর্তৃত্ব মূলত আনুষ্ঠানিকভাবে টিকে ছিল।
হুসাইন কামেলের মৃত্যুর পরে তার একমাত্র পুত্র কামেল এল দিন হুসাইন ক্ষমতা গ্রহণ করতে অসম্মতি জানান। এরপর হুসাইন কামেলের ভাই আহমেদ ফুয়াদ সিংহাসনে আরোহণ করেন।