স্পোর্ট লিসবোয়া বেনফিকা
From Wikipedia, the free encyclopedia
স্পোর্ট লিসবোয়া বেনফিকা সিওএমসি এমএইচআইএইচ ওএম (পর্তুগিজ উচ্চারণ: [sɨˈpɔɾ liʒˈboɐ i βɐ̃jˈfikɐ]; শুধুমাত্র বেনফিকা নামে সুপরিচিত) হলো পর্তুগালের লিসবনে অবস্থিত একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব, যেটি পর্তুগাল ফুটবলের শীর্ষ স্তর প্রিমেইরা লিগায় প্রতিযোগিতা করে।
পূর্ণ নাম | স্পোর্ট লিসবোয়া ই বেনফিকা | |||
---|---|---|---|---|
ডাকনাম | As Águias (ঈগল) Os Encarnados (লাল) O Glorioso (এক গৌরব) | |||
প্রতিষ্ঠিত | ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯০৪ (১২০ বছর আগে) (1904-02-28) স্পোর্ট লিসবোয়া হিসেবে | |||
মাঠ | এস্তাদিও দা লুজ লিসবন, পর্তুগাল | |||
ধারণক্ষমতা | ৬৪,৬৪২[1] | |||
সভাপতি | লুইস ফিলিপে ভিয়েইরা | |||
প্রধান কোচ | জর্জ জেসুস | |||
লিগ | প্রিমেইরা লিগা | |||
২০১৯–২০ | ২য় | |||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | |||
| ||||
বর্তমান মৌসুম |
১৯৮৪ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি তারিখে স্পোর্ট লিসবোয়া নামে প্রতিষ্ঠিত বেনফিকা পর্তুগালের জনপ্রিয় "বিগ থ্রি" ক্লাবের মধ্যে অন্যতম। বিগ থ্রি তথা বেনফিকা, স্পোর্টিং সিপি এবং পোর্তোর প্রিমেইরা লিগা থেকে কখনো অবনমিত না হওয়া তিনটি। এই ক্লাবের শার্টের রঙ এবং ক্লাবের চিহ্ন অনুযায়ী এই ক্লাবকে ঈগল (As Águias) এবং লাল (Os Encarnados) বলে ডাকা হয়। ২০০৩ সাল থেকে তারা পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে অবস্থিত এস্তাদিও দা লুজে তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করছে, এর পূর্বে তারা ১৯৫৪ সালে নির্মিত এস্তাদিও দা লুজ স্টেডিয়ামটি ব্যবহার করেছিল। বেনফিকা সবচেয়ে বেশি সমর্থিত পর্তুগিজ ক্লাব এবং ইউরোপীয় ক্লাবের মধ্যে একটি। এই ক্লাবের প্রায় ২,৩০,০০০ সদস্যের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ১৪০ লক্ষ ভক্ত বা সমর্থক রয়েছে।[2][3][4] এই ক্লাবের সংগীত, "সের বেনফিকিস্তা", বেনফিকার সমর্থকদের নির্দেশ করে, যাদের বেনফিকিস্তাস বলে ডাকা হয়। "ই প্লুরিবুস উনুম" হচ্ছে এই ক্লাবের মূলমন্ত্র।
ফিফা শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ক্লাবের তালিকায় বেনফিকা দ্বাদশ স্থান অধিকার করেছে[5] এবং আইএফএফএইচএস ২০শ শতাব্দীর শীর্ষ ২০০ ইউরোপীয় ক্লাবের তালিকায় ৯ম স্থান অধিকার করেছে।[6] বর্তমানে বেনফিকা উয়েফার সর্বকালের ক্লাব র্যাঙ্কিংয়ে ৮ম স্থানে (১১ই মার্চ ২০২০ অনুযায়ী)[7] এবং উয়েফা গুণাঙ্কে ২০তম স্থানে রয়েছে।[8] বেনফিকা ইউরোপীয় কাপ / উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ (৩৯) বার অংশগ্রহণ করেছে (২০১৯–২০ মৌসুম পর্যন্ত)।[7] এই প্রতিযোগিতায়, তারা ১৯৬৫–৬৬ মৌসুমে, সর্বাধিক সামগ্রিক গোলের রেকর্ড অর্জন করেছে, যা বর্তমান পর্যন্ত বলবৎ রয়েছে।