শ্রীরামপুর, পশ্চিমবঙ্গ
হুগলি জেলার শহর / From Wikipedia, the free encyclopedia
শ্রীরামপুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত একটি নগর।[3] এটি ১৭৫৫-১৮৪৫ পর্যন্ত ফ্রেডরিক্সনগর নামে ডেনিশদের অন্তর্গত ছিল। এই শহরে শ্রীরামপুর মহকুমা-র সদর দপ্তর অবস্থিত। এই অঞ্চলে ছোট, বড়, মাঝারি বিভিন্ন শিল্প গড়ে ওঠায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পাঞ্চল ও হুগলি জেলার সবচেয়ে উন্নত শহর। বাংলা তথা ভারতের প্রথম ও দ্বিতীয় পাটকল (ওয়েলিংটন জুটমিল ও ইন্ডিয়া জুটমিল), এশিয়ার প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় (শ্রীরামপুর বিশ্ববিদ্যালয়) এবং ভারতের দ্বিতীয় কলেজ (শ্রীরামপুর কলেজ), ভারতের প্রথম গ্রন্থাগার (উইলিয়াম কেরি লাইব্রেরি) এখানেই স্থাপিত হয়। এমনকি শ্রীরামপুর মিশনের প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রথম কাগজকলও এই শহরে প্রতিষ্ঠা হয়। শ্রীরামপুরের মাহেশের রথযাত্রা বাংলার প্রাচীনতম এবং (পুরীর পরেই) ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীন রথযাত্রা।[4]
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
দ্রুত তথ্য শ্রীরামপুর, দেশ ...
শ্রীরামপুর | |
---|---|
নগর | |
ডাকনাম: পূর্বের নাম: ফ্রেডেরিক্সনগর (১৭৫৫-১৮৪৫) | |
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে শ্রীরামপুর শহরের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২.৭৫° উত্তর ৮৮.৩৪° পূর্ব / 22.75; 88.34 | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | হুগলি |
মহকুমা | শ্রীরামপুর |
স্থাপিত (নগরায়ন শুরু) | ১৭৫৫ সাল |
নামকরণের কারণ | শ্রী রামসীতা মন্দির, দেস্ট্রীট |
সরকার | |
• শাসক | শ্রীরামপুর পুরসভা |
• পুরপ্রধান | গীরিধাড়ি সাহ(সর্বভারতীয় তৃণমূলকংগ্রেস) |
• সাংসদ শ্রীরামপুর লোকসভা | কল্যাণ ব্যানার্জী(সর্বভারতীয় তৃণমূলকংগ্রেস)[1] |
• বিধায়ক শ্রীরামপুর বিধানসভা | ডঃ সুদীপ্ত রায়(সর্বভারতীয় তৃণমূলকংগ্রেস)[2] এবং অরিন্দম গুঁইন(সর্বভারতীয় তৃণমূলকংগ্রেস) |
উচ্চতা | ১৭ মিটার (৫৬ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• নগর | ৫,৯৭,৯৫৫ |
• মহানগর | ১৫,৩৫,৯৫৯ |
বিশেষণ | শ্রীরামপুরবাসী |
ভাষা | |
• সরকারী | বাংলা , ইংরেজি |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+০৫:৩০) |
পিন কোড | ৭১২২০১ থেকে ৭১২২xx |
যানবাহন নিবন্ধন | পশ্চিমবঙ্গ-১৫, পশ্চিমবঙ্গ-১৬, পশ্চিমবঙ্গ-১৭, পশ্চিমবঙ্গ-১৮/ WB-15, WB-16, WB-17, WB-18 |
লোকসভা কেন্দ্র | শ্রীরামপুর |
বিধানসভা কেন্দ্র | শ্রীরামপুর এবং চাঁপদানি |
লিঙ্গের অনুপাত | ৯৪১ নারী/১০০০ পুরুষ ♂/♀ |
সাক্ষরতার হার | ৮৮.৭৩ % |
বন্ধ