মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী
ইন্দোনেশিয়ার ৫ম প্রধানমন্ত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী (ইন্দোনেশীয় ভাষা: Megawati Soekarnoputri মেগাউয়াতি সুকার্নোপুত্রি; পূর্ণ নাম Diah Permata Megawati Setiawati Soekarnoputri) (জন্ম জানুয়ারি ২৩, ১৯৪৭) ইন্দোনেশিয়ার রাজনীতিবিদ এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি, যিনি জুলাই ২০০১ থেকে অক্টোবর ২০, ২০০৪ সাল পর্যন্ত দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনিই ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতার পর প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি এবং ইন্দোনেশিয়ায় জন্মগ্রহণকারী নেতা।
মেঘবতী সুকর্ণপুত্রী | |
---|---|
ইন্দোনেশিয়ার ৫ম প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৩ জুলাই ২০০১ – ২০ অক্টোবর ২০০৪ | |
উপরাষ্ট্রপতি | হামজা হাজ |
পূর্বসূরী | আবদুর রহমান ওয়াহিদ |
উত্তরসূরী | সুসিলো বামবাং ইয়ুধনো |
ইন্দোনেশিয়ার উপ-রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ২৬ অক্টোবর ১৯৯৯ – ২৩ জুলাই ২০১১ | |
রাষ্ট্রপতি | আবদুর রহমান ওয়াহিদ |
পূর্বসূরী | ইউসুফ হাবিবি |
উত্তরসূরী | হামজা হাজ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | (1947-01-23) ২৩ জানুয়ারি ১৯৪৭ (বয়স ৭৭) জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া |
রাজনৈতিক দল | ইন্দোনেশিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি - স্ট্রাগল |
দাম্পত্য সঙ্গী | সুরেন্দ্র সাপজার্সো (ডি. ১৯৭০) হাসান গোলাম আহমেদ হাসান (১৯৭২) তৌফিক কিমাস(১৯৭৩-২০১৩) |
সন্তান | মুহাম্মদ রিজকি প্রামাতা মুহাম্মদ প্রানান্দ পূয়ান মহারানী |
ধর্ম | ইসলাম |
ইন্দোনেশিয়ার প্রজাতান্ত্রিক পার্টির (পিডিআই) চেয়ারম্যান তিনি। ১৯৯২ সালের নির্বাচনে পিডিআই মাত্র ১৫% ভোট পায়। ১৯৯৩ সালে মেঘবতী পিডিআইয়ের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন এবং তখন থেকে আধুনিক মুসলিম সমাজ, সামরিক কর্মকর্তা ও যুব সম্পদায় এবং বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে তিনি আত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ৭ জুন, ১৯৯৯ তারিখের নির্বাচনে পিডিআই ৩৪% ভোট পায়। ফলে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে তারা ক্ষমতা দখল করে। ইন্দোনেশিয়ার সংবিধান অনুযায়ী ৫০০ সংসদ সদস্য ও ২০০ মনোনীত সরকারি কর্মকর্তা ১৯৯৯ সালের নভেম্বর মাসে আবদুর রহমান ওয়াহিদকে রাষ্ট্রপতি ও মেঘবতীকে উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হয়।