মেকং নদী
ভিয়েতনামের নদী / From Wikipedia, the free encyclopedia
মেকং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি বিশ্বের দ্বাদশতম দীর্ঘ নদী[1] এবং এশিয়ার সপ্তম দীর্ঘতম নদী। এর আনুমানিক দৈর্ঘ্য ৪,৩৫০ কিলোমিটার (২,৭৩০ মাইল)[1] এবং এটির জল নিষ্কাশন এলাকা ৭৯৫,০০০ বর্গকিমি (৩০৭,০০০ বর্গ মাইল)। নদীটির দ্বারা বছরে নিষ্কাশিত জলের পরিমাণ ৪৭৫ ঘনকিলোমিটার (১১৪ কিউসেক মাইল)।[2]
মেকং নদী 湄公河 (Méigōnghé) မဲခေါင်မြစ် (Megaung Myit) ແມ່ນ້ຳຂອງ (Maenam Khong) แม่น้ำโขง (Maenam Khong) ទន្លេមេគង្គ (Tónlé Mékóng) Sông Mê Kông / Sông Cửu Long (九龍) | |
---|---|
স্থানীয় নাম | মেকং নদী {{স্থানীয় নামের পরীক্ষক}} ত্রুটি: প্যারামিটারের মান ত্রুটিপূর্ণ (সাহায্য) |
অবস্থান | |
রাষ্ট্র | চীন, মিয়ানমার, লাওস, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম |
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
উৎস | লাসাইগংমা (拉赛贡玛) প্রস্রবণ |
• অবস্থান | মাউন্ট কৌসুংমুছা (果宗木查), সাতোই, ইউশু তিব্বতি স্বায়ত্তশাসিত প্রিফেকচার, ছিংহাই, চীন |
• স্থানাঙ্ক | ৩৩°৪২.৫′ উত্তর ৯৪°৪১.৭′ পূর্ব |
• উচ্চতা | ৫,২২৪ মি (১৭,১৩৯ ফু) |
মোহনা | মেকং বদ্বীপ |
• অবস্থান | ভিয়েতনাম |
• স্থানাঙ্ক | ১০.১৮৯° উত্তর ১০৬.৭৪৯° পূর্ব / 10.189; 106.749, ১০.২৬১২৯১৩৩৪২২২২১৮° উত্তর ১০৬.৭৫২৯৭৬৯৬৬০৩৪৩২° পূর্ব / 10.261291334222218; 106.75297696603432 |
• উচ্চতা | ০ মি (০ ফু) |
দৈর্ঘ্য | ৪,৩৫০ কিমি (২,৭০০ মা) |
অববাহিকার আকার | ৭,৯৫,০০০ কিমি২ (৩,০৭,০০০ মা২) |
নিষ্কাশন | |
• অবস্থান | মেকং বদ্বীপ, দক্ষিণ চীন সাগর |
• গড় | ১৬,০০০ মি৩/সে (৫,৭০,০০০ ঘনফুট/সে) |
• সর্বনিম্ন | ১,৪০০ মি৩/সে (৪৯,০০০ ঘনফুট/সে) |
• সর্বোচ্চ | ৩৯,০০০ মি৩/সে (১৪,০০,০০০ ঘনফুট/সে) |
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য | |
উপনদী | |
• বামে | স্রেপোক, নাম খান, থা, নাম ওউ |
• ডানে | মুন, তনলে স্যাপ, কোক, রুয়াক |
তিব্বতীয় মালভূমির থেকে নদীটি চীনের ইউনান প্রদেশে প্রবেশ করে। সেখান থেকে নদীটি মিয়ানমার, লাওস, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া এবং ভিয়েতনাম মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। ১৯৯৫ সালে লাওস, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া এবং ভিয়েতনাম মেকং রিসোর্স কমিশন (এমআরসি) প্রতিষ্ঠা করে মেকং নদীর সম্পদের পরিচালনা ও সমন্বয় সাধন করার জন্য। ১৯৯৬ সালে চীন ও মায়ানমার এমআরসি এর "কথোপকথন অংশীদার" হয়ে ওঠে এবং ছয় দেশ এখন সমবায় কাঠামোতে একত্রে কাজ করে।
প্রবাহের চরম মৌসুমী বৈচিত্র্য এবং মেকোং- র্যাপিড এবং জলপ্রপাতের উপস্থিতি নদীপথে জলযানের চলাচলকে কঠিন করে তোলে। এমনকি, পশ্চিমা চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে এটি একটি প্রধান বাণিজ্যিক পথ।