মার্স করোনাভাইরাস
ভাইরাসের প্রজাতি / From Wikipedia, the free encyclopedia
মিডল ইস্ট রেসপিরাটরী সিন্ড্রোম-রিলেটেড করোনাভাইরাস (মার্স করোনাভাইরাস বা MERS-CoV),[1], করোনাভাইরাসের এক প্রজাতি যা মানুষ, বাদুড় এবং উটকে সংক্রমিত করে।[2] এই সংক্রমিত ভাইরাসটি আবদ্ধ, পজিটিভ-সেন্স সিঙ্গেল স্ট্রেটেড (এক সূত্রক) আরএনএ ভাইরাস যা পোষক দেহে ঢুকে ডাইপেপ্টিডেজ রিসেপ্টর-৪ (DPP4 receptor) এর সাথে যুক্ত হয়।[3] এই প্রজাতিটি বিটাকরোনাভাইরাস (Betacoronavirus) গণ এবং মার্বেকোভাইরাস (Merbecovirus) উপ-গণ এর সদস্য।[4][5]
মার্স করোনাভাইরাস | |
---|---|
মার্স করোনাভাইরাসের কণাগুলো নেগেটিভ স্টেইন ইলেকট্রন অণুবীক্ষণে দেখা হয়েছে। ভিরিয়নগুলোর বৈশিষ্ট্য ভাইরাল মেমব্রেন(পর্দা) হতে উদ্ভূত ক্লাবের মত। | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | ভাইরাস |
পর্ব: | Pisuviricota |
শ্রেণী: | Pisoniviricetes |
বর্গ: | Nidovirales |
পরিবার: | Coronaviridae |
গণ: | বিটাকরোনাভাইরাস |
প্রজাতি: | 'মার্স (MERS) করোনাভাইরাস' |
২০১২ সালের প্রাদুর্ভাবে এটা প্রথম সামনে আসে ফ্লুর মত শ্বাসযন্ত্রের ব্যাধিতে আক্রান্ত এক ব্যক্তির থুথুর স্যাম্পলের জিনোম সিকোয়েন্সের মাধ্যমে এবং প্রাথমিকভাবে একে নোভেল করোনাভাইরাস বা nCov নামে ডাকা হয়। ২০১৫ এর জুলাইয়ে, মার্স করোনাভাইরাস প্রায় ২১টি দেশে ছড়িয়ে পড়ে যাদের মধ্যে সৌদি আরব, কাতার, মিশর, আরব আমিরাত, জর্ডান, কুয়েত, তুরস্ক, ওমান, আলজেরিয়া উল্লেখযোগ্য। মাত্র কয়েকটি ভাইরাসের মধ্যে মার্স করোনাভাইরাসকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সেসময়ে ভবিষ্যৎ মহামারী হিসেবে চিহ্নিত করে এবং জরুরি ভিত্তিতে গবেষণার জন্য তালিকাবদ্ধ করে।[6][7]