মারিও মোলিনা
মেক্সিকোণীয় নোবেলজয়ী রসায়নবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
এটি একটি স্পেনীয় নাম; প্রথম পারিবারিক নাম হল মোলিনা প্যাসকেল এবং দ্বিতীয় নাম হেনরিকেজ।
মারিও হোসে মোলিনা-প্যাসকেল হেনরিকেজ (১৯ মার্চ ১৯৪৩ – ৭ অক্টোবর ২০২০) একজন মেক্সিকান রসায়নবিদ, যিনি অ্যান্টার্কটিকা ওজোন ছিদ্র আবিষ্কারের জন্য পরিচিত। ১৯৯৫ সালে তিনি যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি ওজোন স্তরে সিএফসি গ্যাসের (ক্লোরোফ্লোরো কার্বন) হুমকি সম্পর্কে বিশদ ব্যাখ্যা করার জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি মেক্সিকোতে জন্ম নেওয়া প্রথম ব্যক্তি হিসেবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান।[8]
দ্রুত তথ্য মারিও জে. মোলিনা, জন্ম ...
মারিও জে. মোলিনা | |
---|---|
জন্ম | (১৯৪৩-০৩-১৯)১৯ মার্চ ১৯৪৩ |
মৃত্যু | ৭ অক্টোবর ২০২০(2020-10-07) (বয়স ৭৭) |
মাতৃশিক্ষায়তন | মেক্সিকোর জাতীয় স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় ফ্রেইবার্গের অ্যালবার্ট লুডউইগস বিশ্ববিদ্যালয় ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়,বার্কলে |
পরিচিতির কারণ | স্ট্রাটোমণ্ডলে থাকা ওজোন স্তরের হুমকি সিএফসি গ্যাস সম্পর্কে গবেষণা |
দাম্পত্য সঙ্গী | লুইসা ওয়াই. তান (১৯৭৩), গুয়াদালুপে আলভারেজ (২০০৬)[1] |
পুরস্কার | টাইলার প্রাইজ ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যাচিভমেন্ট (১৯৮৩) নিউকম্ব ক্লিভল্যান্ড পুরস্কার(১৯৮৭) নাসা এক্সেপশনাল সাইন্টিফিক অ্যাচিভমেন্ট মেডেল (১৯৮৯),[2] রসায়নে নোবেল পুরস্কার (১৯৯৫) জাতিসংঘ পরিবেশ কার্যক্রম সাসাকাওয়া পরিবেশ পদক (১৯৯৯) পরিবেশে অবদানের জন্য নবম বার্ষিক হেইঞ্জ পদক (২০০৩)[3] ভলভো পরিবেশ পদক (২০০৪)[4] প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম (২০১৩)[5] |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | রসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ডিয়েগো ম্যাসাচুসেট্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, আরভিন মেক্সিকোর জাতীয় স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় [6][7] |
ওয়েবসাইট | http://www.centromariomolina.org/ (স্পেনীয়) |
বন্ধ
দ্রুত তথ্য বহিঃস্থ অডিও ...
বহিঃস্থ অডিও | |
---|---|
"হোয়াট হ্যাপেন্ড টু ওজোন হোল? : অ্যান এনভায়রনমেন্টাল সাকসেস স্টোরি", ডিস্টিলেশন্স পোডোকাস্ট ২৩০, সাইন্স হিস্টোরি ইন্সটিটিউট, এপ্রিল ১৭, ২০১৮ |
বন্ধ
২০০৪ সালে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ডিয়েগো ও স্ক্রিপস সমুদ্রবিজ্ঞান প্রতিষ্ঠানের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান কেন্দ্রের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি মেক্সিকো সিটির মারিও মোলিনা শক্তি ও পরিবেশ কেন্দ্রের পরিচালক। এছাড়া তিনি মেক্সিকোর সাবেক রাষ্ট্রপতি এন্রিকে পেইয়া নিয়েতোর পরিবেশবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন।[9]