ভক্তপুরের যুদ্ধ
নেপালের একীভূতকরণ যুদ্ধে ভক্তপুর রাজ্যের বিরুদ্ধে পরিচালিত সর্বশেষ অভিযান / From Wikipedia, the free encyclopedia
ভক্তপুরের যুদ্ধটি ছিল গোর্খা বিজিত আজকের নেপালে সংঘটিত সর্বশেষ যুদ্ধ যা ভক্তপুর রাজ্যের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়েছিল।[1] ১৭৬৯ সালে নেপালের ভক্তপুরে সংঘটিত এ যুদ্ধে গোর্খালি রাজা পৃথ্বীনারায়ণ শাহ জয় লাভ করেন যা তাকে সমগ্র কাঠমান্ডু উপত্যকার এবং তৎসংলগ্ন অঞ্চলগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ এনে দেয়।
দ্রুত তথ্য ভক্তপুরের যুদ্ধ, তারিখ ...
ভক্তপুরের যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: নেপালকে একীভূত করার যুদ্ধ | |||||||
ভক্তপুর দরবার চত্বর, রাজপ্রাসাদ ভবন (১৮৫৪) | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ভক্তপুর রাজ্য | গোর্খা রাজ্য | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
রণজিৎ মল্ল |
পৃথ্বীনারায়ণ শাহ বংশরাজ পাণ্ডে সুরপ্রতাপ শাহ স্বরূপ সিংহ কার্কি | ||||||
শক্তি | |||||||
৩০০০-৮০০০ | ২০,০০০ | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
২০০১ জনকে হত্যা করা হয়, ৫০১ টি বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয় | অজানা |
বন্ধ
এই যুদ্ধের মাধ্যমে পৃথ্বীনারায়ণ শাহ নেপালে শাহ রাজবংশেরের প্রতিষ্ঠা করেন। নেপাল প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আগে এই শাহ রাজ্যই ২০০৮ সাল পর্যন্ত নেপালে কার্যকর ছিল। যুদ্ধের ফলে প্রাচীন নেওয়ারদের শাসনতন্ত্রের পতন ঘটে।[2] পরাজিত ভক্তপুর রাজ্যের রাজা রণজিৎ মল্লকে ভারতে নির্বাসিত করা হয়।[3][4]