ব্যবহারকারী:Szilard/ভালো নিবন্ধ
From Wikipedia, the free encyclopedia
মুখতার ইবনে আবি উবায়েদ আল সাকাফি কুফা কেন্দ্রীক একজন আলীয়পন্থী বিপ্লবী। তিনি ৬৮৫ খ্রিষ্টাব্দে উমাইয়া খিলাফতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ এবং দ্বিতীয় ইসলামি গৃহযুদ্ধের সময় আঠারো মাসের জন্য ইরাকের অধিকাংশ অঞ্চল শাসন করেছিলেন। তায়েফে জন্মগ্রহণ করা মুখতার শৈশবে ইরাকে চলে আসেন এবং কুফায় বেড়ে ওঠেন। ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দে কারবালার যুদ্ধে উমাইয়া বাহিনীর হাতে ইসলামের নবী মুহাম্মাদের নাতি হোসাইন ইবনে আলীর মৃত্যুর পর মক্কায় বিদ্রোহী খলিফা আব্দুল্লাহ ইবনে আল জুবায়েরের সাথে তিনি স্বল্প সময়ের জন্য জোটবদ্ধ হন। মুখতার কুফায় ফিরে এসে খলিফা আলীর (শা. ৬৫৬–৬৬১) সন্তান ও হোসাইনের ভাই মুহাম্মদ ইবনে আল হানাফিয়াকে মাহদী ও ইমাম ঘোষণা করেন এবং আলীয় খিলাফত প্রতিষ্ঠা ও হোসাইন হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণের ডাক দেন। জুবায়েরিয় গভর্নরকে বহিষ্কারের পর ৬৮৫ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবরে তিনি কুফা দখল করেন এবং পরে হোসাইনের হত্যাকান্ডে জড়িতদের হত্যার আদেশ দেন। ইবনে আল জুবায়েরের সাথে বিরূপ সম্পর্কের জেরে চার মাস অবরোধের পর বসরার জুবায়েরিয় গভর্নর মাস'আব ইবনে আল জুবায়েরের হাতে তিনি নিহত হন। (বাকি অংশ পড়ুন...)
ব্যবহারকারী পাতা | আলাপ | খেলাঘর | আমার তৈরী ভালো নিবন্ধ | হালনাগাদ/সম্প্রসারণ | নিবন্ধ উইজার্ড | অমীমাংসিত পরিবর্তন | টেমপ্লেট |
অপারেশন পাইথন হচ্ছে ১৯৭১ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় অপারেশন ট্রাইডেন্টের পর পশ্চিম পাকিস্তানের বন্দর শহর করাচীতে ভারতীয় নৌবাহিনী পরিচালিত একটি নৌ-হামলার ছদ্মনাম। করাচী বন্দরে অপারেশন ট্রাইডেন্টের প্রথম হামলার পর প্রচুর ভারতীয় নৌ-জাহাজের উপস্থিতি দেখে অন্য আরেকটি হামলা পরিকল্পনার কথা আশঙ্কা করে পাকিস্তান তাদের উপকূলবর্তী এলাকায় আকাশপথে নজরদারি জোরদার করে এবং বাণিজ্য জাহাজের সাথে যুদ্ধ জাহাজ মিশিয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীকে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা করে। এই পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়ায় ১৯৭১ সালের ৮/৯ ডিসেম্বর ভারত অপারেশন পাইথন পরিচালনা করে। তারা একটি মিসাইল বোট এবং দুইটি ফ্রিগেট নিয়ে করাচী উপকূলের অদূরে নোঙর করা জাহাজগুলোকে আক্রমণ করে। ভারতের কোন ক্ষয়ক্ষতি না হলেও পাকিস্তানি ফ্লিট ট্যাংকার পিএনএস ঢাকা মেরামতের অযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কিমারি তেল সংরক্ষণাগার ধ্বংস করা হয়। এছাড়াও এই হামলায় করাচীতে নোঙর করা দুইটি বিদেশি জাহাজ ডুবে গিয়েছিল। (বাকি অংশ পড়ুন)
খঞ্জর হচ্ছে ওমানে প্রথম তৈরী একধরনের ঐতিহ্যবাহী চাকু। এটি দেখতে অনেকটা ইংরেজি অক্ষর “J”-এর মত বক্রাকৃতির নাতিদীর্ঘ তলোয়ারের অনুরুপ, যা পুরুষেরা বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানে পরিধান করে থাকে। মানের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন উপাদান দিয়ে এটি তৈরী করা হয়। ওমানের বাজারগুলোতে এটি বিক্রি করা হয়ে থাকে এবং ভ্রমণের স্মারকচিহ্ন হিসেবে পর্যটকদের মধ্যে এটি জনপ্রিয়। সুলতানাতের ঐতিহ্যের প্রতীক খঞ্জর ওমানের জাতীয় প্রতীক ও ওমানি রিয়ালে দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও এটিকে ওমানের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর লোগো এবং বিজ্ঞাপনী চিত্রকল্পগুলোতেও দেখা যায়। ওমানি খঞ্জর প্রথম কবে তৈরী হয়েছিল তা জানা না গেলেও ওমানের রুস'আস জিবাল অঞ্চলের মধ্যভাগে অবস্থিত সমাধিফলকে পাথরের খচিত খঞ্জরের যেসব চিত্র পাওয়া গিয়েছে সেগুলো ১৭০০ শতকের শেষদিকে সংঘঠিত ওয়াহাবি আন্দোলনের পুণর্জাগনের পূর্বের সময়কার বলে ধারণা করা হয়। ১৬৭২ খ্রিষ্টাব্দের জুনে মাস্কাট সফর করা ডাচ প্রজাতন্ত্রের রবার্ট প্যাডব্রাগের বর্ণনায়ও খঞ্জরের উল্লেখ রয়েছে। (বাকি অংশ পড়ুন...)