বৈষ্ণো দেবী মন্দির
ভারতের একটি হিন্দু মন্দির / From Wikipedia, the free encyclopedia
বৈষ্ণো দেবী মন্দির (যাকে শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী মন্দির এবং বৈষ্ণো দেবী ভবনও বলা হয়) একটি হিন্দু মন্দির। এটি পরম দেবী আদিশক্তির অন্যতম প্রধান রূপ দেবী বৈষ্ণো দেবীকে উৎসর্গ করা হয়েছে।[1] ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে রেসির ত্রিকুটা পাহাড়ের ঢালে কাটরায় এর অবস্থান।[2][3][4] শাক্ত ঐতিহ্য মন্দিরটিকে দুর্গার প্রতি উৎসর্গীকৃত ৫২টি মহা (প্রধান) শক্তিপীঠের একটি বলে মনে করে ।[5] মন্দিরটি ১৯৮৬ সালের আগস্ট মাসে জম্মু ও কাশ্মীর সরকার প্রতিষ্ঠিত শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী শ্রাইন বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয়।[6]
বৈষ্ণো দেবী মন্দির | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | হিন্দুধর্ম |
জেলা | রিয়াসি |
ঈশ্বর | বৈষ্ণো দেবী |
উৎসবসমূহ | নবরাত্রি, দিওয়ালি, নববর্ষ |
পরিচালনা সংস্থা | শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী শ্রাইন বোর্ড |
অবস্থান | |
অবস্থান | জম্মু ও কাশ্মীর |
দেশ | ভারত |
স্থানাঙ্ক | ৩৩.০২৯৯° উত্তর ৭৪.৯৪৮২° পূর্ব / 33.0299; 74.9482 |
স্থাপত্য | |
ধরন | গুহা মন্দির |
সম্পূর্ণ হয় | ০০২৮ বিক্রম সংবত |
বিনির্দেশ | |
মন্দির | ৪ |
উচ্চতা | ১,৫৮৪.৯৬ মি (৫,২০০ ফু) |
ওয়েবসাইট | |
maavaishnodevi.org |
প্রতি বছর লক্ষাধিক ভক্ত মন্দিরে আসেন।[7][8] এটি ভারতের অন্যতম ধনী মন্দির, কিছু লেখকের মতে যার বার্ষিক প্রাপ্তি প্রায় ১.৬ কোটি ডলার।[9]
মন্দিরটি শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী শ্রাইন বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয়। বোর্ডটি জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য সরকারের আইন নং XVI/1988 এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা শ্রী মাতা বৈষ্ণো দেবী মন্দির আইন নামেও পরিচিত। বোর্ডের সভাপতিত্ব করেন জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর, যিনি মন্দির পরিচালনার জন্য ৯ জন বোর্ড সদস্যকেও নিয়োগ করেন।