প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার
বাঙালি স্বাধীনতা যোদ্ধা। / From Wikipedia, the free encyclopedia
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার (৫ মে ১৯১১ – ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৩২)[1][2][3] ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে আত্মাহুতি দানকারী একজন বাঙ্গালী। তিনি জাতীয়তাবাদী বিপ্লবী ছিলেন, যিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রভাবশালী ছিলেন।[4][5][6] চট্টগ্রাম ও ঢাকায় পড়াশোনা শেষ করে, তিনি কলকাতার বেথুন কলেজে ভর্তি হন। তিনি দূরশিক্ষার সঙ্গে দর্শনে স্নাতক হন, এবং পরবর্তীতে একজন স্কুল শিক্ষকা হন। তিনি "বাংলার প্রথম নারী শহীদ" হিসেবে প্রশংসিত হয়েছেন।[7][8]
প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার | |
---|---|
জন্ম | (১৯১১-০৫-০৫)৫ মে ১৯১১ |
মৃত্যু | ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৩২(১৯৩২-০৯-২৪) |
মৃত্যুর কারণ | পটাশিয়াম সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা |
জাতীয়তা | বাঙালি (ব্রিটিশ ভারত) |
অন্যান্য নাম | রাণী |
মাতৃশিক্ষায়তন | বেথুন কলেজ |
পেশা | শিক্ষিকা |
পরিচিতির কারণ | পাহাড়তলী ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণ (১৯৩২) |
আন্দোলন | ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন |
পিতা-মাতা | জগদ্বন্ধু ওয়াদ্দেদার (পিতা) প্রতিভা দেবী (মা) |
প্রীতিলতা সূর্য সেনের নেতৃত্বে একটি বিপ্লবী দলে যোগদান করেন। তিনি পাহাড়তলী ইউরোপিয়ান ক্লাবে[9][10] ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের সশস্ত্র আক্রমণে, ১৫ জনের একটি বিপ্লবী দলের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পরিচিত,[11] এই সময়ে একজন নিহত ও ১১ জন আহত হন। বিপ্লবীরা ক্লাবে অগ্নিসংযোগ করেন এবং পরে ঔপনিবেশিক পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। গ্রেফতার এড়াতে প্রীতিলতা সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন।[12]