প্রবেশদ্বার:সার্ক
উইকিমিডিয়ার প্রবেশদ্বার / From Wikipedia, the free encyclopedia
সার্ক প্রবেশদ্বার
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) হল দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন। জনসংখ্যার ভিত্তিতে এটি সর্ববৃহৎ আঞ্চলিক সংগঠন। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান দক্ষিণ এশীয় দেশসমূহের মধ্যে সহযোগিতামূলক বানিজ্য অঞ্চল গড়ার প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশের এ প্রস্তাব গ্রহণ করে ১৯৮১ সালে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা প্রতিনিধিগন কলোম্বোতে মিলিত হয়। এরপর আগস্ট ১৯৮৩ সালে, দিল্লিতে রাষ্ট্রপ্রধানগনের এক সম্মেলনে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, নেপাল, মালদ্বীপ ও ভুটানসহ দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশ নিয়ে সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়, যাতে নিন্মোক্ত ৫টি বিষয়ে সহযোগিতার করার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়:
২০০৫ সালের ১৩ নভেম্বর ভারতের প্রচেষ্টায় আফগানিস্তানকে এ আঞ্চলিক সংগঠন যোগ করা হয়েছিল, আফগানিস্তানকে সদস্যপদ দেওয়ার পর সার্কের সদস্য দেশের সংখ্যা ৭ থেকে ৮ এ উন্নীত হয়। অস্ট্রেলিয়া, ইরান, মায়ানমার, মরিশাস, চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সার্কের পর্যবেক্ষক সদস্য। (বিস্তারিত) নির্বাচিত নিবন্ধ
সম্পাদনা প্রবেশদ্বার:সার্ক/নির্বাচিত নিবন্ধ/৩ উইকিপিডিয়ায় কার্যক্রম
সম্পাদনা প্রবেশদ্বার:সার্ক/উইকিপ্রকল্প নির্বাচিত চিত্র
শ্রীলঙ্কার পুরাতন সংসদ ভবন, যা বর্তমানে দেশটির রাষ্ট্রপতির কার্যালয় হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
আপনি জানেন কি?
সম্পাদনা প্রবেশদ্বার:সার্ক/আপনি জানেন কি/৮ প্রবেশদ্বার:সার্ক/আপনি জানেন কি/১০৮ প্রবেশদ্বার:সার্ক/আপনি জানেন কি/২০৫ প্রবেশদ্বার:সার্ক/আপনি জানেন কি/৩০৮ প্রবেশদ্বার:সার্ক/আপনি জানেন কি/৪০৫ নির্বাচিত সদস্য রাষ্ট্র
ভারত দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। ভৌগোলিক আয়তনের বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম রাষ্ট্র। অন্যদিকে জনসংখ্যার বিচারে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল তথা বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত। ঐতিহাসিক সিন্ধু সভ্যতা এই অঞ্চলেই গড়ে উঠেছিল। ইতিহাসের বিভিন্ন পর্বে এখানেই স্থাপিত হয়েছিল একাধিক বিশালাকার সাম্রাজ্য। নানা ইতিহাস-প্রসিদ্ধ বাণিজ্যপথ এই অঞ্চলের সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য সভ্যতার বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রক্ষা করত। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, ও শিখ—এই চার বিশ্বধর্মের উৎসভূমি ভারত। খ্রিষ্টীয় প্রথম সহস্রাব্দে জরথুষ্ট্রীয় ধর্ম (পারসি ধর্ম), ইহুদি ধর্ম, খ্রিষ্টধর্ম, ও ইসলাম এদেশে প্রবেশ করে ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ থেকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতীয় ভূখণ্ডের অধিকাংশ অঞ্চল নিজেদের শাসনাধীনে আনতে সক্ষম হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে এই দেশ পুরোদস্তুর একটি ব্রিটিশ উপনিবেশে পরিণত হয়। অতঃপর এক সুদীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে ভারত একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্ররূপে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৫০ সালে সংবিধান প্রণয়নের মাধ্যমে ভারত একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়। বর্তমানে ভারত ২৮টি রাজ্য ও আটটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল বিশিষ্ট এক সংসদীয় সাধারণতন্ত্র। এক নজরে
নির্বাচিত মানচিত্র
নির্বাচিত জীবনী
মোহাম্মদ নাশিদ (ধিবেহী: މުހައްމަދު ނަޝީދު; জন্ম ১৭ মে ১৯৬৭) মালদ্বীপের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রথম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ২০০৮ সালে দেশটির গণতান্ত্রিক ইতিহাসে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিত অবাধ এবং নিরপেক্ষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করেন তিনি। জলবায়ুর পরিবর্তন ও গণতন্ত্রের জন্য লড়াই, বিশ্বে প্রথম পানির নিচে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠান, দেশের পর্যটন শিল্পের আয় দিয়ে নতুন দেশ গড়ার পরিকল্পনা প্রভৃতি কারণে তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশেষ সুনাম অর্জন করেছিলেন। মামুন আব্দুল গাইয়ুম ১৯৭৮ সাল থেকে দীর্ঘ ৩০ বছর মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার পালনের পর ২০০৮ সালে মালদ্বীপে প্রথম বহুদলীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং এ নির্বাচনে মামুন আব্দুল গাইয়ুমকে পরাজিত করে এমডিপির মোহাম্মদ নাশিদ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার হাত ধরেই মালদ্বীপে নতুন করে গণতন্ত্রের জয়যাত্রা শুরু হয়। কিনতু তিন বৎসর ক্ষমতায় থাকার পর বিচার বিভাগ ও পুলিশ বাহিনীর সাথে মতপার্থক্যের কারণে তিনি পদত্যাগ করেন। উইকিপিডিয়ায় দক্ষিণ এশীয় ভাষা
عربى (আরবি) • অসমীয়া (অসমিয়া) • भोजपुरी (ভোজপূরী) • বাংলা (বাংলা) • ইমার ঠার/বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী (মণিপুরী) • މަހަލް (দিভেহী) • ગુજરાતી (গুজরাটী) • हिन्दी (হিন্দি) • ಕನ್ನಡ (কন্নাড়া) • کٲشُر (কাশ্মীরি) • मैथिली (মইথিলী) • മലയാളം (মালায়ালাম) • मराठी (মারাঠি) • नेपाली (নেপালি) • ଓଡ଼ିଆ (উড়িয়া) • پښتو (পশতু) • فارسی (ফার্সি) • ਪੰਜਾਬੀ (পাঞ্জাবি) • संस्कृत (সংস্কৃতি) • سنڌي (সিন্দি) • සිංහල (সিংহলী) • தமிழ் (তামিল) • తెలుగు (তেলুগু) • پنجابی (পশ্চিমাঞ্চলীয় পাঞ্জাবি) • اردو (উর্দু) নির্বাচিত গন্তব্য
কলকাতা (ইংরেজি:Kolkata, পূর্বে Calcuttaⓘ) ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী। হুগলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এই শহরের পৌর অঞ্চলের জনসংখ্যা ৫০ লক্ষের কিছু বেশি। তবে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে বিস্তৃত কলকাতার মহানগরীয় অঞ্চলের জনসংখ্যা ১ কোটি ৪০ লক্ষের কাছাকাছি। এই জনসংখ্যার বিচারে এই কলকাতা ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম শহর ও তৃতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটান বা মহানগরীয় অঞ্চল। ১৯১১ সাল পর্যন্ত কলকাতা ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী ছিল। একদা ভারতের আধুনিক শিক্ষা, বিজ্ঞান, শিল্প, সংস্কৃতি ও রাজনীতির কেন্দ্রভূমি কলকাতা মহানগরে ১৯৫৪ সালের পর থেকে তীব্র রাজনৈতিক সংঘাত ও তার সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়। তবে ২০০০ সালের পর থেকে এই শহর আবার আর্থিক ও বাণিজ্যিক সমৃদ্ধির পথে অগ্রসর হয় ও সাংস্কৃতিক হৃতগৌরব অনেকাংশে পুণরাধিকার করে। যদিও ভারতের অন্যান্য মহানগরগুলির মতো নগরায়ণ সমস্যার অঙ্গ হিসাবে দারিদ্র, পরিবেশ দূষণ ও যানজটের সমস্যা থেকে একেবারে মুক্ত হতে পারেনি কলকাতা। কলকাতা শহরের প্রসিদ্ধি তার বৈপ্লবিক আন্দোলনগুলির জন্য। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন এবং পরবর্তীতে বামপন্থী বাণিজ্যিক ইউনিয়নগুলির আন্দোলন এ শহরের ইতিহাসের একটি বড় অংশ। এর সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক ভারতে কলকাতা ‘সাংস্কৃতিক রাজধানী’ ও ‘আনন্দ নগরী’ (‘সিটি অব জয়’) নামে নন্দিত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, রোনাল্ড রস, সুভাষচন্দ্র বসু, মাদার তেরেসা, সত্যজিৎ রায়, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, স্বামী বিবেকানন্দ রাজা রামমোহন রায় সি ভি রামন-সহ বহু বিশ্ববিশ্রুত ব্যক্তিত্বের বাসভূমি এই নগরী তার ঐতিহাসিক ঐতিহ্য ও সুসমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের কারণে আজও বিশ্ববাসীর চোখে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত। সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার
|