দক্ষিণ এশিয়ায় ইসলাম
From Wikipedia, the free encyclopedia
দক্ষিণ এশিয়ার জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ, প্রায় ৬০০ মিলিয়ন মুসলমান নিয়ে ইসলাম দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম।
মোট জনসংখ্যা | |
---|---|
আনু. ৬৭০মিলিয়ন (৩১%)[1][2][3][4][5] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
ভারত | ২৪৪,০০০,০০০[6] (২০১৯) |
পাকিস্তান | ২৩০,৩০০,০০০[7] (২০১৭) |
বাংলাদেশ | ১৫৮,১০০,০০০[8] (২০১৭) |
আফগানিস্তান | ৩৪,০০০,০০০[9] (২০১৭) |
শ্রীলঙ্কা | ২,৪০০,০০০[10] (২০১১) |
নেপাল | ১,৩০০,০০০[11] (২০১৭) |
মালদ্বীপ | ৫৪০,০০০[12][13] (২০১৭) |
ভুটান | ২,৭৫০[14] (২০১০) |
ধর্ম | |
ইসলাম (বিশাল সংখ্যাগুরু সুন্নি এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যালঘু শিয়া) | |
ভাষা | |
দক্ষিণ এশিয়ায় বিশ্বের মুসলমানদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, সমস্ত মুসলমানের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ দক্ষিণ এশিয়ায়। দক্ষিণ এশিয়ার অর্ধেক দেশগুলোতে (আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, মালদ্বীপ এবং পাকিস্তান) প্রধান ধর্ম হলো ইসলাম। ভারতে ইসলাম দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম এবং শ্রীলঙ্কা ও নেপালে এটি তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম। সিন্ধু, গুজরাত, মালাবার এবং সিলেনে আরব উপকূলীয় বাণিজ্য পথে দক্ষিণ এশীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ইসলামের অস্তিত্ব ছিল। এই ধর্মের উত্থান হওয়ার সাথে সাথেই আরব উপদ্বীপে প্রাথমিক গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল, যদিও আরব বিশ্বের নতুন মুসলিম উত্তরসূরী রাষ্ট্রগুলির দ্বারা সমুদ্র পথ দিয়ে প্রথম আক্রমণটি ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দ বা ৬৪৩ খ্রিস্টাব্দের দিকে ঘটেছিল, রাশিদুন খিলাফতের সময়, কোন আরব সেনাবাহিনী স্থল পথ দিয়ে ভারতের সীমান্তে গিয়ে পৌঁছান অনেক আগেই । গুজরাতের ঘোঘায় বারওয়াদা মসজিদটি ৬২৩ খ্রিস্টাব্দের আগে নির্মিত হয়েছিল, মেথালায় চেরামান জুমা মসজিদ ( ৬২৯ খ্রি:), কিলাকরায়-এ কেরালা এবং পালাইয়্যা জুম্মা পল্লী (৬৩০ খ্রি:), দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মসজিদগুলোর মধ্যে তামিলনাড়ুর তিনটি মসজিদ যা সমুদ্রে ভ্রমণরত আরব বণিকগণ দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।[17][18][19][20][21]