তুর্কি সশস্ত্র বাহিনী
From Wikipedia, the free encyclopedia
তুর্কি সশস্ত্র বাহিনী ( তুর্কি: Türk Silahlı Kuvvetleri ) হলো তুরস্কের সামরিক বাহিনী। বাহিনীটি জেনারেল স্টাফ, স্থল বাহিনী, নৌ বাহিনী ও বিমান বাহিনী নিয়ে গঠিত এবং চিফ অব দ্য জেনারেল স্টাফ হলেন সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ডার। যুদ্ধকালীন চিফ অব দ্য জেনারেল স্টাফ রাষ্ট্রপতির পক্ষে হয়ে সর্বাধিনায়ক হিসাবে কাজ করেন। [9] তুরস্কের সশস্ত্র বাহিনীর ইতিহাস উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের সাথে সাথে শুরু হয়। বর্তমান তুর্কি সামরিক বাহিনী কামালবাদকে নিজেদের অভিভাবক হিসেবে মেনে তাকে রাষ্ট্রীয় আদর্শ মনে করে; বিশেষত তারা ধর্মনিরপেক্ষতার উপর জোর দেয়। ১৯৫২ সালে ন্যাটোর সদস্য হওয়ার পরই তুরস্ক তার সশস্ত্র বাহিনীর জন্য একটি ব্যাপক আধুনিকীকরণ কর্মসূচি শুরু করে দেয়।
তুর্কি সশস্ত্র বাহিনী Türk Silahlı Kuvvetleri (তুর্কি) | |
---|---|
প্রতিষ্ঠাকাল | 3 May 1920[lower-alpha 1] |
সার্ভিস শাখা | Turkish Land Forces Turkish Naval Forces Turkish Air Force |
প্রধান কার্যালয় | Bakanlıklar, Çankaya, Ankara, Turkey |
নেতৃত্ব | |
কমান্ডার ইন চিফ | President Recep Tayyip Erdoğan |
Chief of the General Staff | Metin Gürak |
লোকবল | |
সেনাবাহিনীর বয়স | 20[2] |
বাধ্যতামূলকভাবে সৈন্যদলে নিয়োগ | 6 months |
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ | 425,000[3] |
সংরক্ষিত কর্মিবৃন্দ | 380,000[4] |
ব্যয় | |
বাজেট | মার্কিন $১০.৬ billion (2022) [5] |
শতকরা জিডিপি | 1.2% (2022)[6] |
উদ্যোগ | |
স্থানীয় সরবরাহকারী | List
SSB MKEK Roketsan Aselsan TAI Havelsan TÜBİTAK Baykar STM BMC Otokar FNSS Nurol Makina Sarsılmaz GİRSAN TİSAŞ Canik Arms UTAŞ Transvaro ASFAT Meteksan |
বৈদেশিক সরবরাহকারী | |
বার্ষিক আমদানি | $1.1 billion (2022)[7] |
বার্ষিক রফতানি | $4.3 billion (2022)[8] |
সম্পর্কিত নিবন্ধ | |
ইতিহাস |
|
মর্যাদাক্রম | Military ranks of Turkey |
তুর্কি সশস্ত্র বাহিনী দক্ষিণ কোরিয়া এবং ন্যাটোর সাথে কোরীয় যুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য ১৫,৯৩৬ সৈন্য পাঠায়। ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে এ বাহিনীটির একটি দ্বিতীয় পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
তুর্কি সশস্ত্র বাহিনী হলো মার্কিন সশস্ত্র বাহিনীর পরেই ন্যাটোর দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থায়ী সামরিক বাহিনী। ২০৩৫ সালে আনুমানিক ১,০০০০০০ সামরিক, আধাসামরিক ও নৌবাহিনীর কর্মীসহ বিশ্বের ত্রয়োদশ বৃহত্তম বাহিনী হবে।
বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি ও নেদারল্যান্ডসহ তুরস্ক হল পাঁচটি ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রের একটি, যারা জোটের পারমাণবিক অংশীদারিত্ব নীতির অংশ।[10] ইনসির্লিক এয়ার বেসে মোট ৫০টি ইউএস বি-৬১ পারমাণবিক বোমা রাখা হয়েছে, ৫টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। [11]