তুরের যুদ্ধ
From Wikipedia, the free encyclopedia
তুরের যুদ্ধ বা পোয়াতিয়ের যুদ্ধ আরব উৎস মতে, শহীদের প্রাসাদ বা মহাসড়কের যুদ্ধ (আরবি: معركة بلاط الشهداء, প্রতিবর্ণীকৃত: মারাকাত বালাত আশ-শুহাদা),[6] ১০ অক্টোবর ৭৩২[7] সালে দক্ষিণ ফ্রান্সের তুর ও পোয়াতিয়ে শহরের কাছে ফ্রাংক ও বুর্গুন্দীয় সেনাদের সাথে আরব উমাইয়াহ খিলাফতের সেনাদের যুদ্ধ।[8][9] যুদ্ধে ফ্রাংকরা জয়লাভ করে এবং এর ফলে পশ্চিম ইউরোপে মুসলমানদের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হয়। এটি ছিল এক অর্থে ইউরোপের প্রাণকেন্দ্রের বেশ কাছে মুসলমান ও খ্রিস্টানদের এক গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ। অনেক ইতিহাসবিদ এই যুদ্ধের ফলাফলকে ইউরোপের খ্রিস্টানদের জন্য এক যুগান্তকারী ঘটনা বলে উল্লেখ করেন। তাদের মতে এই যুদ্ধে খ্রিস্টানরা পরাজিত হলে গোটা ইউরোপের ইসলামীকরণের সম্ভাবনা ছিল এবং তা হলে ইউরোপের ইতিহাসই পালটে যেত।
তুরের যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: ইসলামের বিজয়সমূহ | |||||||
Charles de Steuben's Bataille de Poitiers en Octobre 732 depicts a triumphant Charles Martel (mounted) facing ‘Abdul Rahman Al Ghafiqi (right) at the Battle of Tours. | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
ক্যারোলিঙ্গীয় ফ্রাংক জাতি[3]
| উমাইয়া খিলাফত[3] | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
শার্ল মার্তেল[3] | আবদুল রাহমান আল গাফেকি †[3] | ||||||
শক্তি | |||||||
আবদুল রাহমানের সেনাবাহিনী অপেক্ষা অনেক বড়। বলা হয়ে থাকে ৮০,০০০, তবে প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি। এতে সমগ্র ইউরোপ থেকে সৈন্যরা অংশগ্রহণ করে। (The chronicle of 754).[4] | অজানা, যুদ্ধের যুগের পরের সূত্র [5] ৮,০০০ বলে উল্লেখ করেছে | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
অজানা; প্রারম্ভিক খ্রিস্টান ইতিহাসে ১৫০০ প্রতিবেদন করা হয়েছে। | অজানা, তবে সম্ভবত ১০০০০ এবং ১২০০০ এর মধ্যে রয়েছে; উল্লেখযোগ্যভাবে আবদুল রহমান আল গাফিকী |
এই যুদ্ধে বিজয়ের পরে ফ্রাংকেরা মুসলমানদের হটিয়ে দেয়।