তরুণ তুর্কি বিপ্লব
১৯০৮ সালে উসমানীয় সাম্রাজ্যে সাংবিধানিক শাসন পুনরুদ্ধারের বিপ্লব / From Wikipedia, the free encyclopedia
তরুণ তুর্কি বিপ্লব ১৯০৮ সালে সংঘটিত হয়। এর ফলে স্থগিত হয়ে যাওয়া ১৮৭৮ সালের সংসদ পুনর্বহাল হয় এবং উসমানীয় সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সাংবিধানিক যুগের সূচনা হয়। এটি উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের সময়কার ঘটনা। তুর্কি জাতীয়তাবাদী, পাশ্চাত্যপন্থি সেকুলার, আর্মেনীয় ও গ্রীকদের মত সংখ্যালঘুসহ আরো বেশ কিছু সংস্কারপন্থিদের মধ্য থেকে এই বিপ্লব সংঘটিত হয়।
তরুণ তুর্কি বিপ্লব | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: উসমানীয় সাম্রাজ্যের ভাঙন | |||||||
উসমানীয় মিল্লাত (উসমানীয় সাম্রাজ্য), মিল্লাত নেতাদের তরুণ তুর্কি বিপ্লবের ঘোষণা | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
তরুণ তুর্কি | উসমানীয় সরকার | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদ |
বিপ্লবের পর সংসদ ও ১৮৭৬ সালের সংবিধান পুনর্বহাল করা হয়। সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদ ১৮৭৮ সালে এগুলো স্থগিত করেছিলেন। ফলে স্বল্পকাল স্থায়ী প্রথম সাংবিধানিক যুগের সমাপ্তি ঘটে। তবে শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তন সহজসাধ্য ছিল না। স্থানীয় বিপ্লবের ফলে সাম্রাজ্যের সীমানা ভেঙে পড়ছিল। ১৯০৯ সালে রাজতন্ত্র পুনপ্রতিষ্ঠার জন্য পাল্টা অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়। পরবর্তীতে ৩১ মার্চের ঘটনা বলে পরিচিত ঘটনা সংঘটিত হয় যার ফলে তরুণ তুর্কিরা পরাজিত হয় ও পাল্টা অভ্যুত্থানকারীরা ক্ষমতা লাভ করে। তাদের নতুন সংগঠন কমিটি অব ইউনিয়ন এন্ড প্রোগ্রেস মূলত এতে নেতৃত্ব দেয়।