ডেভিড লিভিংস্টোন
স্কটিশ অভিযাত্রী এবং ধর্মপ্রচারক / From Wikipedia, the free encyclopedia
ডেভিড লিভিংস্টোন (১৯ মার্চ, ১৮১৩ - ১ মে, ১৮৭৩) ছিলেন একজন স্কটিশ চিকিৎসক, লন্ডন মিশনারি সোসাইটির অন্যতম ধর্মপ্রচারক এবং আফ্রিকায় মহান মানবতাবাদী অভিযাত্রী। [2] তিনি অন্ধকারাচ্ছন্ন আফ্রিকা মহাদেশের সন্ধান দিয়ে, আদিম অধিবাসী অধ্যুষিত দুর্গম অঞ্চলে পাশ্চাত্য সভ্যতার আলোক পৌঁছে দিয়ে, ঊনবিংশ শতকের শেষভাগে যথার্থ বৃটিশ বীরের মর্যাদা লাভ করেছিলেন। তার মিশনারির কাজে, বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধিষ্ণু মনে এগিয়ে চলার পথে, সংস্কারের ভূমিকায়, দাসত্ববিরোধী ক্রিয়াকলাপে, বৃটিশের বাণিজ্যিক ও ঔপনিবেশিক শাসন বিস্তারের প্রতিটি প্রয়াস পৌরাণিক কাহিনীতে স্থান করে নিয়েছে।
ডেভিড লিভিংস্টোন | |
---|---|
জন্ম | (১৮১৩-০৩-১৯)১৯ মার্চ ১৮১৩ ব্লানটায়ার, সাউথ ল্যানার্কশায়ার,স্কটল্যান্ড |
মৃত্যু | ১ মে ১৮৭৩(1873-05-01) (বয়স ৬০)[1] চিফ চিতম্বোর গ্রাম কাজাম্বির রাজ্য বর্তমানে জাম্বিয়া |
সমাধি | ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে ৫১.৪৯৯৪৪৪° উত্তর ০.১২৭৫° পশ্চিম / 51.499444; -0.1275 |
পরিচিতির কারণ | সুসমাচার প্রচারক আফ্রিকা অভিযাত্রী |
দাম্পত্য সঙ্গী | মেরি মোফাত (বি.১৮৪৫,মৃ.১৮৬২) |
সন্তান | ৬ |
তার কর্মভূমি আফ্রিকার আদিম অরণ্য তাঁকে হাতছানি দিত। তাই বেরিয়ে পড়তেন অসীম সাহসে। চলার পথে আবিষ্কার করেন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত, প্রত্যক্ষ করেছেন ঘৃণিত দাস ব্যবসায় মানুষের অমানবিক আচরণ। পাশবিক ব্যবসা বন্ধ করার প্রভূত চেষ্টার মাঝে নীলনদের উৎসস্থলে পৌঁছাতে চেয়ে নিজের জীবনীশক্তি হারিয়ে মহান মানবতাবাদী অভিযাত্রী ১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দে হলেন মরণোত্তর জাতীয় বীর। [3][4]