জেন ফন্ডা
আমেরিকান অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
জেন সিমোর ফন্ডা (ইংরেজি: Jane Seymour Fonda;[1] জন্ম: ২১ ডিসেম্বর, ১৯৩৭)[2] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, লেখিকা, রাজনৈতিক কর্মী ও প্রাক্তন ফ্যাশন মডেল ও শরীরচর্চা গুরু। তিনি দুইবার একাডেমি পুরস্কার ও দুইবার বাফটা পুরস্কার বিজয়ী। ২০১৪ সালে তিনি আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট থেকে এএফআই আজীবন সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।
জেন ফন্ডা | |
---|---|
Jane Fonda | |
জন্ম | জেন সিমোর ফন্ডা (1937-12-21) ২১ ডিসেম্বর ১৯৩৭ (বয়স ৮৬) |
নাগরিকত্ব | মার্কিন |
পেশা | অভিনেত্রী, লেখক, সমাজকর্মী |
কর্মজীবন | ১৯৬০–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সঙ্গী | রিচার্ড পেরি (২০০৯–২০১৭) |
সন্তান | ৩: ট্রয় গ্যারিটি ম্যারি লুয়ানা উইলিয়ামস (দত্তক) |
পিতা-মাতা | হেনরি ফন্ডা ফ্রান্সেস ফোর্ড সিমোর |
আত্মীয় | পিটার ফন্ডা (ভাই) ব্রিজেট ফন্ডা (ভাইজি) |
ব্রডওয়ে থিয়েটারের ১৯৬০ সালে মঞ্চনাটক দেয়ার ওয়াজ আ লিটল গার্ল দিয়ে ফন্ডার অভিনয়ে অভিষেক হয়। এই নাটকে অভিনয়ের জন্য তিনি তার প্রথম দুটি টনি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। একই বছর টল স্টোরি দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। তিনি ১৯৬০ এর দশকে পিরিয়ড অব অ্যাডজাস্টমেন্ট (১৯৬২), ওয়াক অব দ্য ওয়াইল্ড সাইড (১৯৬২), সানডে ইন নিউ ইয়র্ক (১৯৬৩), ক্যাট বালৌ (১৯৬৫), বেয়ারফুট ইন দ্য পার্ক (১৯৬৭) এবং বার্বারেলা (১৯৬৮) চলচ্চিত্র দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেন। বার্বারেলা চলচ্চিত্রের পরিচালক রজার ভাদিম ছিলেন তার প্রথম স্বামী। ১৯৬৯ সালে দে শুট হর্সেস, ডোন্ট দে? চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রথমবারের মত একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি আরও ছয়টি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, যার মধ্যে ক্লুট (১৯৭১) ও কামিং হোম (১৯৭৮) চলচ্চিত্রের জন্য দুইবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। তার অভিনীত একাডেমি পুরস্কারের মনোনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রসমূহ হল জুলিয়া (১৯৭৭), দ্য চায়না সিনড্রোম (১৯৭৯), অন গোল্ডেন পন্ড (১৯৮১), এবং দ্য মর্নিং আফটার (১৯৮৬)। এছাড়া তিনি ১৯৮৪ সালে দ্য ডলমেকার টেলিভিশন চলচ্চিত্রের জন্য একটি এমি পুরস্কার, জুলিয়া ও দ্য চায়না সিনড্রোম চলচ্চিত্রের জন্য দুইবার বাফটা পুরস্কার এবং চারবার গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন।