চিকবল্লাপুর জেলা
কর্ণাটকের একটি জেলা / From Wikipedia, the free encyclopedia
চিক্কাবল্লাপুর জেলা ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের একটি প্রশাসনিক জেলা। তদানীন্তন কর্ণাটকের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা কোলার জেলা থেকে গৌরীবিদানুর, গুড়িবাণ্ডা, বাগেপল্লি, চিক্কবল্লাপুর, সিডলঘাট্টা ও চিন্তামণি তালুকগুলিকে আলাদা করে ২০০৭-এর ২৩শে আগস্ট এই নতুন জেলাটি তৈরি করা হয়। জেলার সরকারি ও সর্বাধিক ব্যবহৃত ভাষা কন্নড়। [2][3]
চিক্কাবল্লাপুর জেলা ಚಿಕ್ಕಬಳ್ಳಾಪುರ | |
---|---|
কর্ণাটকের জেলা | |
কর্ণাটক রাজ্যের মধ্যে চিক্কাবল্লাপুর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ১৩.৪৩° উত্তর ৭৭.৭২° পূর্ব / 13.43; 77.72 | |
Country | ভারত |
রাজ্য | কর্ণাটক |
District | চিকবল্লাপুর জেলা |
প্রতিষ্ঠিত | 10 November 2007 |
প্রতিষ্ঠাতা | কর্ণাটক সরকার |
সরকার | |
• জেলা শাসক | শ্রীমতি আর লতা (আই এ এস) |
আয়তন | |
• মোট | ৪,২৪৪ বর্গকিমি (১,৬৩৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা [1] | |
• মোট | ১২,৫৫,১০৪ |
• জনঘনত্ব | ৩০০/বর্গকিমি (৭৭০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | কন্নড় |
সময় অঞ্চল | ভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+5:30) |
ডাক সূরচক সংখ্যা | 562 101 |
টেলিফোন কোড | ০৮১৫৬ |
যানবাহন নিবন্ধন | Chikkaballapur KA-40 Chintamani KA-67 |
ওয়েবসাইট | http://www.chikballapur.nic.in |
চিক্কাবল্লাপুর শহরটি জেলা সদর এবং উত্তর ব্যাঙ্গালোর অঞ্চলের একটি মূল পরিবহন কেন্দ্র। উত্তর-দক্ষিণ ছয়-লেন জাতীয় সড়ক ৪৪ (এনএইচ -৪৪) এবং পাশাপাশি পূর্ব-পশ্চিম সড়ক-৬৯টি এই জেলার মধ্য দিয়ে যায়। একটি রেললাইন বেঙ্গালুরু থেকে চিক্কাবল্লাপুরশহর, পূর্বে দোডাগঞ্জুর থেকে শ্রীনিবাসপুর এবং দক্ষিণে কোলার শহর পর্যন্ত বিস্তৃত।
ভোগ নন্দীশ্বর মন্দির একটি হিন্দু মন্দির যা ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের চিক্কাবল্লাপুর জেলার নন্দী পাহাড়ের (বা নন্দীদুর্গা) গোড়ায় নন্দী গ্রামে অবস্থিত।এটি দেবাদিদেব মহাদেব শিবকে উত্সর্গীকৃত একটি মন্দির।