ক্ষার ধাতু
From Wikipedia, the free encyclopedia
পর্যায় সারণির প্রথম গ্রুপ বা শ্রেনীকে ক্ষার ধাতু বলা হয়। কারণ এই শ্রেণীর মৌলসমূহ অক্সাইড বা হাইড্রোঅক্সাইড, এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও জল উৎপন্ন করে। তাই বলা যায় যে, এগুলোর প্রত্যেকটি এক একটি ক্ষার। আবার এই শ্রেণীর মৌলগুলোর মধ্যে ধাতব ধর্ম বিদ্যমান। তাই এই শ্রেণীর মৌলগুলোর প্রত্যেকটিকে ক্ষার ধাতু বলা হয়।[1] এই শ্রেনীর মৌল সমূহ হলো :
দ্রুত তথ্য ক্ষার ধাতু, আইউপিএসি গ্রুপ নম্বর ...
বন্ধ
ক্ষার ধাতু সমূহের বৈশিষ্ট্যঃ
- গ্রুপ ১ এ যত নিচের দিকে যাওয়া যায় এর সক্রিয়তা ততই বাড়তে থাকে।
- এদের আয়নিক বন্ধন গঠনের প্রবণতা বেশি থাকে।
- এরা নরম, চকচকে ও অধিক সক্রিয়। এরা কক্ষ তাপমাত্রায় বিক্রিয়া করে।
- এর যোজ্যতা ইলেকট্রন একটি।
- এরা ক্ষারীয় ধর্মবিশিষ্ট হয়।
- এরা দূর্বল ধাতব বন্ধন গঠন করে।[2]
- এদের গলনাংক ও স্ফুটনাংক অন্যান্য ধাতুর তুলনায় অনেক কম।
- জলে দ্রবীভূত হয়ে হাইড্রোজেন গ্যাস এবং ক্ষার তৈরি করে।
- এরা হ্যালোজেনের সাথে বিক্রিয়া করে ধাতব হ্যালাইড উৎপন্ন করে। যেমন : NaCl (সোডিয়াম ক্লোরাইড)
- এদের হাইড্রোক্সাইড যৌগগুলো তীব্র ক্ষারক হয়।
- বিভিন্ন ধাতু এবং তাদের লবণগুলো শিখা পরীক্ষায় বিভিন্ন বর্ণ ধারণ করে।