ক্যামেরন ডিয়াজ
মার্কিন অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
ক্যামেরন মিশেল ডিয়াজ (জন্ম ৩০ আগস্ট, ১৯৭২) একজন মার্কিন অভিনেত্রী, প্রযোজক এবং সাবেক ফ্যাশন মডেল, তিনি অনেকগুলো চলচ্চিত্রেই নানাবিধ ভূমিকায় অভিনয় করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছেন। দ্য মাস্ক (১৯৯৪), মাই বেস্ট ফ্রেন্ডস ওয়েডিং (১৯৯৭) এবং দেয়ার'ম সামথিং এভাউট মেরি (১৯৯৮), এবং শেরেক সিরিজ (২০০১-১০) এ রাজকুমারী ফিয়োনা কন্ঠ চরিত্রে অভিনয় করার জন্যও পরিচিত। অন্যান্য উচ্চ প্রফাইল ক্রেডিট অন্তর্ভুক্ত চলচ্চিত্রগুলো হল চার্লি'স এঞ্জেলস (২০০০) এবং তার ধারাবাহিক চার্লি'স এঞ্জেলস: ফোর থ্রটলে (২০০৩), দ্য সুইটেস্ট থিং (২০০২), ইন হার সুজ (২০০৫), দ্য হলিডে (২০০৬), হোয়াট হ্যাপেনস ইন ভেগাস (২০০৮), মাই সিস্টার'স কিপার (২০০৯), নাইট অ্যান্ড ডে (২০১০), দ্য গ্রিন হর্নেট (২০১১), ব্যাড টিচার (২০১১), হোয়াট টু এক্সপেক্ট হোয়েন ইউ আর এক্সপেক্টিং (২০১২), দ্য কাউন্সেলর (২০১৩), দ্য আদার উইম্যান, সেক্স টেপ, এবং এনি (সব ২০১৪)। ডিয়াজ চারটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার মনোনয়ন পেয়েছেন জন মারকোভিচ (১৯৯৯), ভেনিলা স্কাই (২০০১), গ্যাং অফ নিউইয়র্ক (২০০২) এবং দেয়ার'স সামথিং অ্যাবাউট মেরি (১৯৯৮) চলচ্চিত্রের জন্য, যার জন্য পরবর্তীতে তিনি জিতেছেন নিউ ইয়র্ক ফিল্ম ক্রাইটিক্স বেস্ট লিড এক্ট্রেস অ্যাওয়ার্ড। ২০১৩ সালে ৪০ বছরের অধিক বয়োজ্যেষ্ঠ অভিনেত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী হিসেবে তাকে গন্য করা হয়।[2] ২০১৫ সালের হিসাবে, মার্কিন ঘরোয়া বক্স অফিসে ডিয়াজের চলচ্চিত্রের মোট আয় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি, বিশ্বব্যাপী ৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবার পর তাকে তৃতীয় সর্বোচ্চ মার্কিন ডলারের বক্স অফিস অভিনেত্রী (স্কারলেট ইয়োহান্সন এবং এমা ওয়াটসন এর পরে) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।[3][4]
ক্যামেরন ডিয়াজ | |
---|---|
জন্ম | ক্যামেরন মিশেল ডিয়াজ (1972-08-30) ৩০ আগস্ট ১৯৭২ (বয়স ৫১) সান ডিয়াগো, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক, সাবেক মডেল |
কর্মজীবন | ১৯৮৮–বর্তমান |
উচ্চতা | ৫ ফু ৯ ইঞ্চি (১.৭৫ মি)*[1] |
দাম্পত্য সঙ্গী | বেনজি ম্যাডেন (বি. ২০১৫) |