কেটি পেরি
স্পেনীয় গায়িকা / From Wikipedia, the free encyclopedia
ক্যাথরিন এলিজাবেথ হাডসন (ইংরেজিতে:Katheryn Elizabeth Hudson; জন্ম ১৫ অক্টোবর, ১৯৮৪) একজন আমেরিকান সঙ্গীত-শিল্পী গীতিকার। ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা বারবারা শহরে পেরির জন্ম হয়। শৈশবে তিনি খ্রীস্টান যাজক অভিভাবক দ্বারা পালিত হন। তিনি শৈশবে গোস্পেল সঙ্গীত শুনতেন এবং শিশু হিসেবেই চার্চে গান করতেন। মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জিইডি পরীক্ষা দেয়ার পর তিনি সঙ্গীতকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
কেটি পেরি | |
---|---|
জন্ম | ক্যাথেরিন এলিজাবেথ হাডসন (1984-10-25) ২৫ অক্টোবর ১৯৮৪ (বয়স ৩৯) সান্টা বারবারা, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র |
অন্যান্য নাম |
|
পেশা |
|
দাম্পত্য সঙ্গী | রাসেল ব্রান্ড (বি. ২০১০; বিচ্ছেদ. ২০১২) |
সঙ্গী | অরলান্ডো ব্লুম (২০১৬–বর্তমান) |
আত্মীয় | ফ্রাঙ্ক পেরি (চাচা) |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন |
|
বাদ্যযন্ত্র |
|
কার্যকাল | ২০০১–বর্তমান |
লেবেল |
|
ওয়েবসাইট | katyperry |
২০০১ সালে তিনি নিজের নামে প্রথম সঙ্গীত অ্যালবাম প্রকাশ করেন। অ্যালবামটিতে পেরি প্রধানত গোস্পেল ধারার গান করেছেন। পরবর্তিতে ২০০৪ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত তিনি তার দ্বিতীয় অ্যালবাম ও টিম ম্যাট্রিক্সের সাথে একটি মিশ্র অ্যালবামের কাজ করেন, তবে অ্যালবাম দুটি শেষ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়নি।
২০০৭ সালে পেরি ক্যাপিটল মিউজিক গ্রুপের সাথে চুক্তি করেন এবং তার নাম পরিবর্তন করে কেটি পেরি রাখেন। এসময় তিনি ইন্টারনেটে তার প্রথম একক সঙ্গীত ইউ'র সো গে প্রকাশ করেন। এই গান তাকে কিছুটা খ্যাতি এনে দিলেও গানটি চার্টে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। ২০০৮ সালে তিনি সর্বাধিক খ্যাতি অর্জন করেন তার দ্বিতীয় একক সঙ্গীত প্রকাশের মাধ্যমে।
গানটির নাম আই কিসড এ গার্ল এটি আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করে এবং বিভিন্ন দেশের টপ চার্টে স্থান করে নেয়। পেরির প্রথম প্রধান অ্যালবাম ওয়ান অফ দ্য বয়েস একই সালে প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি ঐ বছরের বিশ্বের তেত্রিশতম সর্বোচ্চ বিক্রীত অ্যালাবামে পরিণত হয়।[1]
রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অফ অ্যামেরিকা অ্যালবামটিকে প্লাটিনাম সনদ দেয়। বিলবোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত ২০০০-১০ দশকের সেরা ১০০ শিল্পীর তালিকায় পেরি ৯৭তম স্থান দখল করে।[2] তিনি অদ্ভুত ধরনের পোশাক পরিধানের মাধ্যমে পরিচিতি লাভ করেন।
তার পরবর্তি অ্যালবাম টিনএজ ড্রিম ২৪ আগস্ট ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি ৩০ আগস্ট বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত হয়। বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় অ্যালবামটি শীর্ষস্থান দখল করে।[3] ট্র্যাভিস ম্যাককয়ের সাথে পেরির দীর্ঘদিনের প্রণয়-ঘটিত সম্পর্ক ছিল, তবে বর্তমানে তিনি রাসেল ব্র্যান্ডের সাথে চুক্তিবদ্ধ।