ইবনে সিনা
মধ্যপ্রাচ্যের চিকিৎসক, গণিতজ্ঞ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং দার্শনিক / From Wikipedia, the free encyclopedia
ইবনে সিনা (ফার্সি: ابن سینا; আনু. ৯৮০ – জুন ১০৩৭) ছিলেন একজন পারসিক[13][14][15] মুসলিম বহুবিদ্যাবিশারদ। তার পুরো নাম আবু আলি হুসাইন বিন আব্দুল্লাহ ইবনুল হাসান বিন আলী ইবনে সিনা[1] (আরবি: أبو علي الحسين بن عبد الله بن الحسن بن علي بن سينا;)। তিনি আবু আলী সিনা (ابوعلی سینا), পুর সিনা (پورسینا) বা পাশ্চাত্যে আভিসেনা (লাতিন: Avicenna; /ˌævɪˈsɛnə,
ইবনে সিনা | |
---|---|
ابن سینا | |
জন্ম | হুসাইন বিন আব্দুল্লাহ[1] ৯৮০ খ্রি.[2] |
মৃত্যু | ২২ জুন ১০৩৭(1037-06-22) (বয়স ৫৬–৫৭)[2] |
জাতীয়তা | পারসিক |
অন্যান্য নাম |
|
উল্লেখযোগ্য কর্ম |
|
দার্শনিক জীবন | |
যুগ | ইসলামি স্বর্ণযুগ |
অঞ্চল | ইসলামি দর্শন |
ধারা | আরিস্তুবাদ, ইবনেসিনাবাদ |
ভাষা | আরবি |
প্রধান আগ্রহ | |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
সমাধিস্থল | ইবনে সিনার মাজার, হামাদান, ইরান |
ধর্ম | ইসলাম |
আখ্যা | বিতর্কিত |
ব্যবহারশাস্ত্র | বিতর্কিত |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | বিতর্কিত |
তার সর্বাধিক বিখ্যাত রচনাগুলোর মধ্যে কিতাবুশ শিফা অন্যতম, যেটি একটি দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক বিশ্বকোষ। তার আরেকটি এমনই প্রসিদ্ধ গ্রন্থ কানুন ফিততিব একটি চিকিৎসাবৈজ্ঞানিক বিশ্বকোষ;[22][23][24] যা বহু মধ্যযুগীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি প্রামাণ্য চিকিৎসা শাস্ত্রের পাঠ্যবই হিসেবে যুক্ত করা হয়েছিল।[25] ১৬৫০ সাল পর্যন্ত গ্রন্থটি সরাসরি পাঠ্যবহই হিসেবে ব্যবহার হতে থাকে।[26]
দর্শন এবং চিকিৎসাশাস্ত্র ছাড়াও ইবনে সিনার রচনা সংকলনে জ্যোতির্বিজ্ঞান, আলকেমি, ভূগোল এবং ভূতত্ত্ব, মনোবিজ্ঞান, ইসলামি ধর্মতত্ত্ব, যুক্তিবিদ্যা, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এবং কবিতা বিষয়ক লেখাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[27]