আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ
From Wikipedia, the free encyclopedia
আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ, পশ্চিমে ভারত, এবং উত্তর ও পূর্বে মিয়ানমার কে রেখে বঙ্গোপসাগরে মধ্যে দ্বীপপুঞ্জ গঠন করেছে। বেশিরভাগ দ্বীপগুলি ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের অংশ, এই দ্বীপপুঞ্জর উত্তরে কোকো দ্বীপপুঞ্জ সহ অল্প সংখ্যক দ্বীপ মিয়ানমারের অন্তর্ভুক্ত।
দ্রুত তথ্য ভূগোল, অবস্থান ...
ভূগোল | |
---|---|
অবস্থান | বঙ্গোপসাগর |
স্থানাঙ্ক | ১২°৩০′ উত্তর ৯২°৪৫′ পূর্ব |
দ্বীপপুঞ্জ | আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ |
মোট দ্বীপের সংখ্যা | ৫৭২ |
প্রধান দ্বীপসমূহ | উত্তর আন্দামান দ্বীপ, ক্ষুদ্র আন্দামান, মধ্য আন্দামান দ্বীপ, দক্ষিণ আন্দামান দ্বীপ |
আয়তন | ৬,৪০৮ বর্গকিলোমিটার (২,৪৭৪ বর্গমাইল) |
সর্বোচ্চ উচ্চতা | ৭৩২ মিটার (২,৪০২ ফুট) |
সর্বোচ্চ বিন্দু | স্যাডল শিখর |
প্রশাসন | |
ভারত | |
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল | আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ |
রাজধানী শহর | পোর্ট ব্লেয়ার |
মিয়ানমার | |
প্রশাসনিক অঞ্চল | ইয়াঙ্গুন অঞ্চল |
রাজধানী | ইয়াঙ্গুন |
জনপরিসংখ্যান | |
জনসংখ্যা | ৩৪৩,১২৫ (২০১১) |
জনঘনত্ব | ৪৮ /বর্গ কিমি (১২৪ /বর্গ মাইল) |
জাতিগত গোষ্ঠীসমূহ | বামার শম্পেন মূল ভূখণ্ডের ভারতীয় জারোয়া ওঙ্গি সেন্টিনেলি বৃহৎ আন্দামানী |
অতিরিক্ত তথ্য | |
সময় অঞ্চল | |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) |
|
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | www |
বন্ধ
আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে বসবাস করে আন্দামানী জনজাতি, এদের মধ্যে জারোয়া এবং সেন্টিনেলী উপজাতি সহ বেশ কয়েকটি উপজাতি রয়েছে।[1] এগুলির মধ্যে কিছু দ্বীপ অনুমতি সাপেক্ষে ভ্রমণ করা যায়, উত্তর সেন্টিনেল দ্বীপ সহ অন্যান্য কিছু দ্বীপে প্রবেশ আইনত নিষিদ্ধ। সেন্টিনেলীরা সাধারণত ভ্রমণার্থীদের প্রতি শত্রুতাপূর্ণ এবং অন্য যে কোনও মানুষের সাথে এদের খুব কম যোগাযোগ আছে। সরকার তাদের গোপনীয়তার অধিকার রক্ষা করে।[2]