অগ্নি (ক্ষেপণাস্ত্র)
ভারতের ব্যালিস্টিক মিশাইল / From Wikipedia, the free encyclopedia
এই নিবন্ধটি ভারতের একটি ক্ষেপণাস্ত্র সিরিজ সম্পর্কে। একই নামের অন্যান্য নিবন্ধের জন্য অগ্নি (দ্ব্যর্থতা নিরসন) দেখুন।
অগ্নি ক্ষেপণাস্ত্র হল ভারতে সুসংহত নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচি অধীনে নির্মিত মাঝারি থেকে আন্তর্মহাদেশীয় পাল্লার ব্যালিস্টিক মিশাইলের একটি বর্গ। ২০০৮ সালের হিসেব অনুযায়ী, অগ্নি ক্ষেপণাস্ত্র বর্গের অন্তর্গত ক্ষেপণাস্ত্রগুলি হলঃ[11]
- অগ্নি-১ মিডিয়াম-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল, ৭০০ – ১,২০০ কিলোমিটার রেঞ্জ।[2][6]
- অগ্নি-২ ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল, ২,০০০- ২,৫০০ কিলোমিটার রেঞ্জ।
- অগ্নি-৩ ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল, ৩,০০০ - ৫,৫০০ কিলোমিটার রেঞ্জ।
- অগ্নি-৪ ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল, ৩,২০০- ৩,৭০০ কিলোমিটার রেঞ্জ।[12][13]
- অগ্নি-৫ ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিশাইল, ৫,০০০ কিলোমিটার রেঞ্জ[14][15]।
- অগ্নি-৬ ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিশাইল, ১০,০০০ কিলোমিটার রেঞ্জ[16] (নির্মাণাধীন)।
দ্রুত তথ্য অগ্নি (ক্ষেপণাস্ত্র), প্রকার ...
অগ্নি (ক্ষেপণাস্ত্র) | |
---|---|
অগ্নি-২ এমআরবিএম (ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল) | |
প্রকার | মিডিয়াম-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল(অগ্নি-১) ইন্টারমিডিয়েট-রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিশাইল (অগ্নি-২, অগ্নি-৩, অগ্নি-৪) ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিশাইল (অগ্নি-৫) |
উদ্ভাবনকারী | ভারত |
ব্যবহার ইতিহাস | |
ব্যবহারকাল | (পরীক্ষা) ০৪/১১/৯৯, ০১/১৭/০১ ও ০৮/২৯/০৪ |
উৎপাদন ইতিহাস | |
উৎপাদনকারী | প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংগঠন (ডিআরডিও), ভারত ডায়নামিকস লিমিটেড (বিডিএল) |
উৎপাদন খরচ (প্রতিটি) |
২৫-৩৫ কোটি টাকা[1] |
তথ্যাবলি | |
ওজন | ১২,০০০ কিলোগ্রাম(অগ্নি-১)[2] ১৬,০০০ কিলোগ্রাম (অগ্নি-২) ৪৮,০০০ কিলোগ্রাম (অগ্নি-৩)[3] ৪৯,০০০ কিলোগ্রাম (অগ্নি-৫)[3] |
দৈর্ঘ্য | ১৫ মি (অগ্নি-১)[2] ২১ মি (অগ্নি-২)[4] ১৭ মি (অগ্নি-৩)[5] ১৭.৫ মি (অগ্নি-৫)[3] |
ব্যাস | ১.০ মি (অগ্নি-১, অগ্নি-২) ২.০ মি (অগ্নি-৩) |
ওয়ারহেড | স্ট্রাটেজিক নিউক্লিয়ার (১৫ কেটি থেকে ২৫০ কেটি), কনভেনশনাল এইচই-ইউনিটারি, পেনেট্রেশন, সাব-মিউনিশনস, ইনসেন্ডিয়ারি অথবা ফুয়েল এয়ার এক্সপ্লোসিভস |
ইঞ্জিন | সিঙ্গল স্টেজ (অগ্নি-১) টু-অ্যান্ড-আ-হাফ স্টেজ (অগ্নি-২) টু স্টেজ (অগ্নি-৩) সলিড প্রোপেলান্ট ইঞ্জিন |
অপারেশনাল রেঞ্জ |
৭০০-১,২০০ কিলোমিটার (অগ্নি-১)[2][6] ২,০০০-৩,৫০০ কিলোমিটার (অগ্নি-২)[4] ৩,৫০০-৫,৫০০ কিলোমিটার (অগ্নি-৩) ৫,০০০ কিলোমিটার (অগ্নি-৫) |
ফ্লাইট উচ্চতা | ৩০০ কিলোমিটার (অগ্নি-১)[7] ২৩০ কিলোমিটার (অগ্নি-২),[4][8] ৩৫০ কিলোমিটার (অগ্নি-৩)[9] |
গতিবেগ | ২.৫ কিলোমিটার/সেকেন্ড (অগ্নি-১)[3] ৩.৫ কিলোমিটার/সেকেন্ড (অগ্নি-২)[4][10] |
নির্দেশনা পদ্ধতি |
রিং লেসার গাউরো-আইএসএস (ইনার্টিয়াল নেভিগেশন সিস্টেম), ক্ষেত্রবিশেষে পসিবল র্যাডার সিন কোরিলেশন সহ জিপিএস টার্মিনাল গাইডেন্স কর্তৃক বর্ধিত |
লঞ্চ প্লাটফর্ম |
৮ x ৮ টাট্রা টিইএলএআর (ট্রান্সপোর্টার ইরেক্টর লঞ্চার) রেল মোবাইল লঞ্চার |
বন্ধ